সর্বশেষ:-
প্রচ্ছদ /
অর্থ ও বাণিজ্য, আইন আদালত, আইন-আদালত, দূর্নীতি দমন কমিশন(দুদক), দেশজুড়ে, মৌলভীবাজার, সিলেট
মৌলভীবাজার-ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক ৪ লেন উন্নতিকরনে দূর্নীতি
প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময়- ১১:০২:১৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪ ১৩০ বার পড়া হয়েছে
চার লেনের রাস্তা উন্নীতকরণ প্রকল্প কাজে
ভূমি অধিগ্রহনে অবকাঠামো ও স্থাপনায় মূল্য নির্ধারণে ভয়ংকর দূর্নীতি..!
তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
মৌলভীবাজার-ঢাকা- সিলেট মহাসড়ক ৪ লেনের রাস্তা উন্নীতকরণ প্রকল্প কাজে ভূমি অধিগ্রহনে অবকাঠামো ও স্থাপনায় মূল্য নির্ধারণে দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
এব্যাপারে জনৈক ব্যাক্তি মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক বরাবরে অভিযোগ করছেন।
অভিযোগ সূত্রের বরাতে জানা যায়, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক নির্মাণ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণের লক্ষ্যে সম্প্রতি মৌলভীবাজার গনপূর্ত বিভাগকে শেরপুরের ব্রাহ্মনগাঁও মৌজার বিন্ডিং এসেসমেন্ট এর দায়িত্বে এস,ডি লুৎফুর রহমান ও জুনিয়র সাব-এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (এস ই ডি) রাহুলকে দেয়া হয়। যার এখনো অস্থায়ী হিসেবে চাকুরীরত আছে।
তারা সেখানে কিছু চিহৃিত দালালদের নিয়ে এসেসমেন্ট এর কাজ শুরু করেন। ক্ষতিগ্রস্থ ভবন মালিকদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন, দ্বিগুন টাকার প্রক্কলন করে দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে দালালচক্রের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য পরামর্শ দেন। ক্ষতিগ্রস্তদের চাপে ও লোভ দেখিয়ে সকাল-বিকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবার পর্যন্ত নামিদামী হোটেলে খাবার ও আদায় করে নেন। দায়ীত্বপ্রাপ্ত অফিসারদের ছত্রছায়ায় দালাল চক্রের নৈরাজ্য চরমে পৌঁছেছে। এর ফলে এলাকার ভুক্তভোগী ক্ষতিগ্রস্থ ভবন মালিকদের তাদের ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হওয়ার আশঙ্কা করছেন। এছাড়া বহিরাগত ও ঐ এলাকার দালাল চক্র ভুক্তভোগী মানুষের সাথে যোগাযোগ করে ও হয়রানি করার অভিযোগ রয়েছে। এর নেপথ্যে গণপূর্তের নির্বাহী প্রকৌশলী গোপনে কাজ করে যাচ্ছেন বলে জানা যায়।
এব্যাপারে মৌলভীবাজারের গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহমুদুল হাসান ও এসডি লুৎফুর রহমান এর সাথে অনেকবার মুঠোফোনে যোগাযোগ করেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি, তাদের কোন সাড়া পাওয়া যায়নি।
নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগস:-
-
সর্বশেষ সংবাদ
-
জনপ্রিয় সংবাদ