আমাকে অপহরণ করা হয়েছিল, গ্রেপ্তার নয়: মেঘনা আলম
- আপডেট সময়- ০৯:১৩:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫ ২২৬ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন নিউজ ডেস্ক।।
রাজধানীর ধানমন্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলায় জব্দ থাকা মোবাইল ফোন, আইপ্যাড ও পাসপোর্ট নিজের জিম্মায় চেয়ে বিজ্ঞ আদালতে আবেদন করেছেন মেঘনা আলম।
এসময় তিনি আদালতে এসে বলেন, আমি কোনো মডেল নই, পলিটিক্যাল লিডারশিপ ট্রেইনার। আমাকে গ্রেপ্তার নয়, বাসা থেকে অপহরণ করা হয়েছিল।
রোববার (২২ জুন) সকালে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলামের আদালতে হাজির হন মেঘনা আলম। এরপর তার আইনজীবী মহসিন রেজা পলাশ ও মহিমা ইসলাম বাঁধন জব্দ থাকা মোবাইল, আইপ্যাড ও পাসপোর্ট নিজ জিম্মায় চেয়ে আবেদন করেন। শুনানি শেষে বিচারক পরে আদেশ দেবেন বলে জানান।
প্রসঙ্গত,গত (৯ এপ্রিল) বাসা থেকে আটক হন মেঘনা আলম। পরদিন ১০ এপ্রিল বিশেষ ক্ষমতা আইনে ৩০ দিনের আটকাদেশ দিয়ে মডেল মেঘনাম আলমকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এ ছাড়া গ্রেপ্তারের পর গত ১২ এপ্রিল ভাটারা থানার প্রতারণা মামলায় দেওয়ান সমিরের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এর পরবর্তীতে গত ১৭ এপ্রিল রাজধানীর ধানমন্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলায় তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন বিজ্ঞ আদালত।
গত ২২ এপ্রিল এ মামলায় তার আরও ৪ দিনের রিমান্ড দেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে গত ২৭ এপ্রিল তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
এদিকে চাঁদাবাজি মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মেঘনা আলম, দেওয়ান সমিরসহ অজ্ঞাতনামা ২/৩ জনের একটি সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সক্রিয় সদস্য।
তারা বিভিন্ন সময় সুন্দরী মেয়েদেরকে দিয়ে বাংলাদেশে কর্মরত বিভিন্ন বিদেশি রাষ্ট্রের কূটনীতিক বা প্রতিনিধি ও দেশীয় ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের সুকৌশলে প্রেমের ফাঁদে ফেলে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপন করিয়ে বিভিন্ন উপায়ে অবৈধ পন্থা অবলম্বনের মাধ্যমে তাদের সম্মানহানির ভয় ভীতির দেখিয়ে ব্লাকমেইলিং এর মধ্যমে অর্থ আদায় করে আসছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
সম্প্রতি সময়ে সৌদির রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে মেঘনা আলমের সম্পর্কের বিষয়টি বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে আসে।
নিউজটি শেয়ার করুন..

-
সর্বশেষ সংবাদ
-
জনপ্রিয় সংবাদ













































































































































