ঢাকা ০৯:১৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ:-
রাকসু’তেও ভরাডুবি ছাত্রদলের, শিবিরের একচেটিয়া জয় হাসপাতালে উন্নত চিকিৎসার মাধ্যমে মানুষের আস্তা ফিরিয়ে আনাই আমাদের লক্ষ্য: ডিসি  চাকসুতে ভিপি-জিএস শিবির সমর্থিত প্যানেল,এজিএস ছাত্রদলের টেকনাফের ইকো-ট্যুরিজম কমপ্লেক্সে হামলা ও ভাঙচুর, আতঙ্কে স্থানীয়রা গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রী অপহরণের ১৭ দিনেও উদ্ধার হয়নি আদুরী রানী নারীরা পিছিয়ে থাকলে সমাজের উন্নয়ন সম্ভব না: আবু জাফর বাবুল নারায়ণগঞ্জের ভবিষ্যৎ বিনির্মাণ হবে তারুণ্যের হাত ধরে: মাসুদুজ্জামান ফের ৪ জেলায় নতুন ডিসি বিচার প্রক্রিয়াকে প্রযুক্তিনির্ভর করতে দেশে প্রথম ই-বেইল বন্ড প্রবর্তন: আইন উপদেষ্টা উখিয়ার শীর্ষ অস্ত্র ও মাদক কারবারি এনায়েত উল্লাহ গ্রেপ্তার টেকনাফে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা মূল্যের নিষিদ্ধ ইয়াবা জব্দ  কেন্দ্রীয় নেতা বকুলকে ‘ধানের শীষ’ ছিনিয়ে নেয়ার হুমকি স্থানীয় বিএনপি নেতাকর্মীদের সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর অর্ধগলিত বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার চার ঘণ্টায়ও নিয়ন্ত্রণে আসেনি রূপনগরের ভয়াবহ আগুন, নিহত-৯ মিরপুরে দুই কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৬ ইউনিট স্ত্রী সম্বোধন করে পোষ্ট, তনির তৃতীয় স্বামী কে এই সিদ্দিক উখিয়ায় শীর্ষ মাদক কারবারি তাজ উদ্দিন গ্রেপ্তার না’গঞ্জের ‘কিং মেকার’ বীরমুক্তিযোদ্ধা মো. আলী এবার মাসুদুজ্জামানের পাশে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মাসুদুজ্জামানকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সমর্থন ফ্যাক্ট ফুটপাত দোকান বসানো: মধ্যরাতে ঢাবি ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ নারায়ণগঞ্জে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন চট্টগ্রামে যমুনা টিভির সাংবাদিককে ‘ফ্যাসিস্ট’ তকমা দিয়ে মারধর করলো পুলিশ না’গঞ্জের মাদকের হট স্পষ্টগুলো চিহৃিত করে গুরিয়ে দেয়া হবে: ডিসি চট্টগ্রামের জিইসি’তে কনসার্টে ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের জেরে ভাঙচুর, গোলাগুলি কাকরাইলে জাপা’র নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষে রনক্ষেত্র  টেকনাফে অপহরণচক্রের তিন সদস্য গ্রেপ্তার অসহায় পরিবারের পাশে দাঁড়িয়ে এবার দেশজুড়ে প্রশংসিত নারায়ণগঞ্জের ডিসি অভিযুক্ত ১৫ সেনা কর্মকর্তাকে হেফাজতে নিয়েছে সেনাসদর, মিসিং-১ শান্তিতে নোবেল জয়ী নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ ভেনেজুয়েলার কোরিনা মাচাদো দেশের ১৭ অঞ্চলে বজ্রবৃষ্টিসহ ঝড়ের পূর্বাভাস দেশের নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ এখনো স্বাস্থ্য সচেতন নয়: সচিব জাহেদী টেকনাফে বার্লিন’র তৎপরতায় ঢাকাগামী বাসে লুকিয়ে রাখা ৫’শ ইয়াবাসহ আটক-১ রাজনীতি আমার কাছে মানুষের আস্থা ও দায়িত্বের প্রতীক: মাসুদুজ্জামান টেকনাফে র‍্যাবের অভিযানে দেশীয় ও নকল বিদেশি মদসহ আটক-৩ টেকনাফে গাঁজাসহ তিন নারী মাদক কারবারি আটক ক্ষুদে কারাতে প্রতিযোগীদের আর্থিক সহায়তায় এগিয়ে আসলেন জেলা প্রশাসক রূপগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শাজাহান ভুইঁয়া আর নেই  না’গঞ্জে পরকীয়ার জেরে হত্যাযজ্ঞ, লাশ গুম করতে হেক্সো ব্লেড দিয়ে দু’পা বিচ্ছিন্ন বিসিবি নির্বাচন ঘিরে চরম উত্তেজনা, ক্রিকেট বর্জনের ঘোষণা ৪৮ ক্লাবের বিজয়ার বেদনায় আনন্দের কোজাগরী শান্তি সমৃদ্ধির দেবী মা লক্ষ্মী ঈশ্বরদীতে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস পালিত ঈশ্বরদীতে নতুন ইউএনও’র যড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে মানববন্ধন টেকনাফে ১৭১ রোহিঙ্গার অবৈধ ক্যাম্পের বাইরে চলাচল রোধ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০ অক্টোবরের বিএ-বিএসএস পরীক্ষা স্থগিত না’গঞ্জ প্রেসক্লাব সাংবাদিকদের সাথে এসপি’র সৌহার্দ্যপূর্ণ সৌজন্য সাক্ষাৎ উখিয়ায় বিজিবির অভিযানে ইয়াবা গডফাদার মনির আটক সুন্দরগঞ্জে ভ্যাকসিন কেলেঙ্কারি; ৮০ পয়সার ভ্যাকসিন, ৩০ টাকার বিল কুমিল্লার মেঘনায় চাঁদাবাজদের হামলায় টেটাবিদ্ধ ৩ নৌ-পুলিশ  পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা: পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের গভীর উদ্বেগ ইতিহাসে নজিরবিহীন’ বিজ্ঞপ্তি, অপমানে পদত্যাগ করলেন মাউশির ডিজি নারায়ণগঞ্জে ড্রামে ভর্তি পা বিচ্ছিন্ন অর্ধগলিত যুবকের মরদেহ উদ্ধার নারায়ণগঞ্জে শালিসের নামে হাতুড়িপেটায় আলমগীর হত্যাকান্ড, গ্রেপ্তার-২ দৃষ্টিহীন আলভীর পাশে মানবতার হাত বাড়ালেন: মানবিক ডিসি কানের দুল ছিনিয়ে নিতে ৪ বছরের শিশু হত্যা, দুই আসামির আদালতে স্বীকারোক্তি গাইবান্ধায় অ্যানথ্রাক্সে নারীর মৃত্যু: স্বাস্থ্য বিভাগের দাবি এটা গুজব সিদ্ধিরগঞ্জে মাদকবিরোধী অভিযানে ইয়াবা ও হেরোইনসহ ৪ মাদক কারবারি আটক শুধু নিজের ভালো চিন্তা করলেই হবে না, রাষ্ট্রের ভালোও চিন্তা করতে হবে: বসতি দিবসে ডিসি নারায়ণগঞ্জে মৌমিতা বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালক নিহত, আহত-২ ঈশ্বরদী জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপক কোটি টাকা নিয়ে উধাও নগরবাসীর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ৪টি ফগার মেশিনসহ চিকিৎসা সরঞ্জাম প্রদানের আস্বাস মাসুদুজ্জামানের টেকনাফে নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর শিশুর মরদেহ উদ্ধার টেকনাফে রাজমিস্ত্রির ছদ্মবেশে রোহিঙ্গা দম্পতির ইয়াবা বাণিজ্য, আটক-২ রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে দাশুড়িয়া পথসভা জনসমুদ্রে পরিনত টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ৬ মানবপাচারকারী আটক: নস্যাৎ হলো বড় পাচারের ছক মাসুদুজ্জামানের মনোনয়ন ঠেকাতে মিশন: মামলায় ফাঁসাতে বড় অংকের চুক্তি ক্লাব সংগঠকদের দেশের ক্রিকেট বয়কটের হুমকি কাঁদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করে দলের স্বার্থে’ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান মাসুদুজ্জামানের বন্দর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান সানুর ভাই যুবলীগ কর্মী ফকির উল্ল্যাহ গ্রেপ্তার সাত শতাধিক দৌড়বিদের অংশগ্রহণে রায়পুরা ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই.!  গাইবান্ধায় দুই শতাধিক শ্রমিকদলের নেতাকর্মীর জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান নারায়ণগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জন ঘাটের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষনে ডিসি-এসপি সিদ্ধিরগঞ্জে সাত কেজি গাঁজাসহ এক কারবারি গ্রেপ্তার ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাক চালক নিহত  মহেশখালীতে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ তিন সন্ত্রাসী আটক টেকনাফে গহীন পাহাড়ে নারী ও শিশুসহ ২১ জন উদ্ধার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর সেতুতে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ২ট্রাক চালক নিহত এনসিপি নেতাকর্মী কর্তৃক সাংবাদিক লাঞ্ছনা, বয়কট সংবাদ সম্মেলন আজ বিজয়া দশমী, দেবী বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে শারদীয় দুর্গোৎসব উত্তাল সাগর, দুপুরের মধ্যে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস কক্সবাজারে ১৬ হাজার ৪০০ ইয়াবাসহ তিন তৃতীয় লিঙ্গের হিজরা আটক আদালত প্রাঙ্গণ থেকে পুলিশকে কামড়ে পালানো সেই আসামি র‍্যাবের জালে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট ১৯ কি: মি: মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট না’গঞ্জে র‍্যাবের হাতে আটক আসামীকে ছিনিয়ে নিল সহযোগীরা, র‍্যাব সদস্যসহ আহত-৪ শারদীয় দুর্গাপূজার মহানবমী আজ মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে যে নিয়মের কথা জানালেন পুলিশ প্রধান আমরা কোনো ধরণের দলীয় পদ ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করতে চাই না: মাসুদুজ্জামান টেকনাফে ২৪ হাজার ইয়াবা ও সিএনজিসহ পাচারকারী আটক  আ’লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা যেকোনো সময় তুলে নেওয়া হতে পারে আজ শারদীয় দুর্গাপুজার মহাঅষ্টমী ও কুমারী পূজা টিসিবির পণ্য তালিকায় নতুন যুক্ত হচ্ছে চা-লবণ-ডিটারজেন্ট ও সাবান রাজধানীতে অনাবিল বাসে নারী যাত্রীকে শ্লীলতাহানি, চালক-হেলপার আটক উখিয়ায় সাংবাদিক তানভীর শাহরিয়ার গ্রেপ্তার, সংবাদকর্মীদের কণ্ঠরোধের অভিযোগ পর্যটনবান্ধব নগরী গড়তে সবার ঐক্য চাই : কক্সবাজারের নতুন জেলা প্রশাসক গাইবান্ধার স্বাস্থ্যসেবায় অন্ধকার: ফুলছড়িতে সিজার বন্ধ, জনবল সংকট চরমে না’গঞ্জের আরএস কম্পোজিটে বিশ্বমানের কমপ্লায়েন্সের ভূয়সী প্রশংসা করেন শিল্প পুলিশ প্রধান প্রতিহিংসা ও বিভক্তি বর্জন করে সুশৃঙ্খল রাজনীতি করতে মাসুদুজ্জামানের আহবান দুর্গোৎসব সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল উদাহরণ: বন্দরে জেলা প্রশাসক শীর্ষস্থানীয় ব্রান্ড আড়ং’র শপিং ব্যাগের মূল্য নেয়া বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ না’গঞ্জে ওভারপাস থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যাওয়া ট্রাকের চাপায় রিকশা চালকের মৃত্যু

মুন্সীগঞ্জের ফার্মেসীতে দেদারে বিক্রি হচ্ছে নেশা জাতীয় ট্যাবলেট

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময়- ০৭:০৯:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জুন ২০২৪ ৫৩৪ বার পড়া হয়েছে
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি।।
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বিভিন্ন ফার্মেসীতে দেদার বিক্রি হচ্ছে নেশাজাতীয় ট্যাবলেট।এর মধ্যে ইনসেপ্টার সেনট্রডল,হেলথ কেয়ারের সিনটা, এসিআইয়ের লোপেন্ডা,স্কয়ারের পেনটাডল,
অপসোনিনের টাপেনডল,এসকেএফের টাপেন্ড, বেক্সিকোর ট্রাপডাসহ বিভিন্ন নামের এসব ওষুধ প্রেসক্রিপশন ছাড়াই বিক্রি করা হচ্ছে।এছাড়াও মাদক দ্রব্য আইনে নিষিদ্ধ ওষুধগুলো প্রেসক্রিপশন ছাড়াই বিক্রি করছে ফার্মেসীর দোকানিরা।জেলা
পুলিশ,র‍্যাব,ডিবি এবং মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের কড়াকড়ির কারনে মাদকাসক্তরা বিকল্প নেশার দিকে ঝুঁকে পড়ছে।শহর এবং গ্রামাঞ্চলের ফার্মেসীগুলোতে গ্রুপ বেধে মাদকাসক্তরা ঘুরে ঘুরে নেশাজাতীয় ওষুধগুলো সংগ্রহ করে।পরে সেগুলোকে বিভিন্ন নেশার আদলে প্রস্তুত করেই সেবন করছেন।এসব খেলে নাকি অন্য নেশা ধরে না।এসব ওষুধ বিক্রির সময় ফার্মেসীর
রসিদ রাখার নিয়ম থাকলেও মানছে না কোনো ফার্মেসী।চিকিৎসকরা জানান,এসব ওষুধ মাত্রাতিরিক্ত সেবন করলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তবুও এসব খেয়ে নেশা করছে বখাটে মাদকসেবীরা।এতে করে অভিভাবকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সন্ধ্যা হলেই ফার্মেসীগুলোতে নকটিন,ডিসপেন টু, মাইলাম,বি ফিফটি,ডেকাসন,বোপাম ব্রোমাজিপাম, সিডিল,ইজিয়ামসহ নানা ধরনের ওষুধ কিনতে
মাদকসেবীরা ভিড় জমায়।দল বেধে একেক সেবী এক একটি দোকাল থেকে আলাদাভাবে এগুলো কিনছে।অনেকে আবার বাচ্ছার সর্দি হাঁশি এটা বলেই ডায়াড্রিল,এড্রিল,পেডিয়ামিন কিনে নিচ্ছে। ফার্মেসীর ওষুধ বিক্রেতারাও সরাসরি দিয়ে দিচ্ছে।
মাদকের বিকল্প হিসেবে নিষিদ্ধ ব্যথানাশক বিভিন্ন ধরনের ট্যাবলেটের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।পুলিশের মাদকবিরোধী তৎপরতায় ইয়াবা-হেরোইন-ফেনসিডিলের দাম বেড়ে যাওয়ায় স্বল্প দামের এসব ট্যাবলেট মাদকসেবীদের কাছে অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই ফার্মেসীগুলোতে অবাধে বিক্রির সুযোগে ব্যথানাশক বিভিন্ন ওষুধ সেবনের দিকে ঝুঁকে পড়ছে মাদকাসক্তরা।জানা গেছে,মাদকের বিকল্প হিসেবে সব ধরনের ব্যথানাশক ট্যাবলেটের চাহিদা নেই।বেশ কিছু ওষুধ কোম্পানি ব্যথানাশকের নামে কৌশলে নেশা জাতীয় ট্যাবলেট বাজারজাত করে থাকে।এসব ওষুধ সেবন করলে ব্যথার পাশাপাশি ঘুম ও নেশার চাহিদা মেটায়।এটি ওষুধ কোম্পানির
মার্কেটিং অফিসারদের মাধ্যমে গোপনে ওষুধের দোকানগুলোতে প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়।বিভিন্ন কোম্পানি ভিন্ন ভিন্ন নামে এসব ব্যথানাশক ট্যাবলেট বাজারে ছেড়েছে।দিনের চেয়ে রাতে এই ট্যাবলেটের চাহিদা অনেকগুণে বেড়ে যায়।তাই প্রতিদিন সন্ধ্যা হলেই ওষুধের দোকানগুলোতে মাদকসেবনকারীদের আনাগোনা বাড়তে থাকে। তারা ওষুধের দোকান থেকে অবাধে নিষিদ্ধ ব্যথানাশক ট্যাবলেট কিনে সেবন করছে।ব্যাথানাশক ট্যাবলেট কিনতে আসা একাধিক সেবনকারী জানান,প্রশাসনের কঠোর তৎপরতায় বাজারে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ সব ধরনের মাদকের সংকট সৃষ্টি হয়েছে।দামও অনেক চড়া।তাই ইয়াবার
বিকল্প হিসেবে এসব ওষুধ বিকল্প নেশাদ্রব্য হিসেবে সেবন করছি।এরমধ্যে শুধু একটিতে হুবহু হেরোইনের স্বাদ পাওয়া যায়।বাকি সব ট্যাবলেটে ইয়াবার মতো নেশা হয়।ব্যথানাশক ট্যাবলেট সেবনে ঘুম ভালো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এক ধরনের ফিলিংসও পাওয়া যায়।নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ওষুধের দোকানের মালিক বলেন,বর্তমানে মাদকসেবীদের কাছে ব্যথানাশক ট্যাবলেট ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।মাদকসেবীদের শতকরা ৬০- ৬৫ ভাগই এখন ব্যথানাশক ট্যাবলেটে আসক্ত। বেশি চাহিদার কারণে ৫০ পয়সা মূল্যের ট্যাবলেট ১০ টাকা, ১০ টাকা মূল্যের ট্যাবলেট ২৫ টাকাও বিক্রি হচ্ছে।ঠান্ডা কাঁশির সিরাপগুলোর দামও দ্বিগুন হয়ে গেছে।মাদকসেবীরা ৪/৫ জন এসে আলাদা আলাদা দোকান থেকে এসব কিনে নিচ্ছে।অনেকে আবার শিশু বাচ্চাকে কোলে করে এনে বলে ঠান্ডা কাঁশির সিরাপ দেন,স্ত্রীর ঘুম হয়না,শরীর ব্যাথা,এই ঘুমের ওষুধ আর ব্যাথার ট্যাবলেট কিনে নিচ্ছে।স্থানীয় লোকজন প্রাথমিক চিকিৎসার নামে এসব ওষুধ নিয়ে নেশা করে এটা বে-আইনী। ফার্মেসীগুলো টাকা পেলে ওষুধ বিক্রি করে এখন
ওষুধ নিয়ে নেশা করলে কি আর করার।তবে প্রেশক্রিপশন ছাড়া কোন ওষুধ বিক্রি না করলে এটা বন্ধ হতো।সচেতন নাগরিকদের দাবি, প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ বিক্রি বন্ধ হলে নেশা
জাতীয় ঔষধ কেনাও বন্ধ হবে।সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকরি উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন সচেতন নাগরিকরা।

নিউজটি শেয়ার করুন..

ট্যাগস:-

মুন্সীগঞ্জের ফার্মেসীতে দেদারে বিক্রি হচ্ছে নেশা জাতীয় ট্যাবলেট

আপডেট সময়- ০৭:০৯:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৯ জুন ২০২৪
মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি।।
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার বিভিন্ন ফার্মেসীতে দেদার বিক্রি হচ্ছে নেশাজাতীয় ট্যাবলেট।এর মধ্যে ইনসেপ্টার সেনট্রডল,হেলথ কেয়ারের সিনটা, এসিআইয়ের লোপেন্ডা,স্কয়ারের পেনটাডল,
অপসোনিনের টাপেনডল,এসকেএফের টাপেন্ড, বেক্সিকোর ট্রাপডাসহ বিভিন্ন নামের এসব ওষুধ প্রেসক্রিপশন ছাড়াই বিক্রি করা হচ্ছে।এছাড়াও মাদক দ্রব্য আইনে নিষিদ্ধ ওষুধগুলো প্রেসক্রিপশন ছাড়াই বিক্রি করছে ফার্মেসীর দোকানিরা।জেলা
পুলিশ,র‍্যাব,ডিবি এবং মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের কড়াকড়ির কারনে মাদকাসক্তরা বিকল্প নেশার দিকে ঝুঁকে পড়ছে।শহর এবং গ্রামাঞ্চলের ফার্মেসীগুলোতে গ্রুপ বেধে মাদকাসক্তরা ঘুরে ঘুরে নেশাজাতীয় ওষুধগুলো সংগ্রহ করে।পরে সেগুলোকে বিভিন্ন নেশার আদলে প্রস্তুত করেই সেবন করছেন।এসব খেলে নাকি অন্য নেশা ধরে না।এসব ওষুধ বিক্রির সময় ফার্মেসীর
রসিদ রাখার নিয়ম থাকলেও মানছে না কোনো ফার্মেসী।চিকিৎসকরা জানান,এসব ওষুধ মাত্রাতিরিক্ত সেবন করলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। তবুও এসব খেয়ে নেশা করছে বখাটে মাদকসেবীরা।এতে করে অভিভাবকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন।সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা গেছে, সন্ধ্যা হলেই ফার্মেসীগুলোতে নকটিন,ডিসপেন টু, মাইলাম,বি ফিফটি,ডেকাসন,বোপাম ব্রোমাজিপাম, সিডিল,ইজিয়ামসহ নানা ধরনের ওষুধ কিনতে
মাদকসেবীরা ভিড় জমায়।দল বেধে একেক সেবী এক একটি দোকাল থেকে আলাদাভাবে এগুলো কিনছে।অনেকে আবার বাচ্ছার সর্দি হাঁশি এটা বলেই ডায়াড্রিল,এড্রিল,পেডিয়ামিন কিনে নিচ্ছে। ফার্মেসীর ওষুধ বিক্রেতারাও সরাসরি দিয়ে দিচ্ছে।
মাদকের বিকল্প হিসেবে নিষিদ্ধ ব্যথানাশক বিভিন্ন ধরনের ট্যাবলেটের চাহিদা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।পুলিশের মাদকবিরোধী তৎপরতায় ইয়াবা-হেরোইন-ফেনসিডিলের দাম বেড়ে যাওয়ায় স্বল্প দামের এসব ট্যাবলেট মাদকসেবীদের কাছে অধিক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়াই ফার্মেসীগুলোতে অবাধে বিক্রির সুযোগে ব্যথানাশক বিভিন্ন ওষুধ সেবনের দিকে ঝুঁকে পড়ছে মাদকাসক্তরা।জানা গেছে,মাদকের বিকল্প হিসেবে সব ধরনের ব্যথানাশক ট্যাবলেটের চাহিদা নেই।বেশ কিছু ওষুধ কোম্পানি ব্যথানাশকের নামে কৌশলে নেশা জাতীয় ট্যাবলেট বাজারজাত করে থাকে।এসব ওষুধ সেবন করলে ব্যথার পাশাপাশি ঘুম ও নেশার চাহিদা মেটায়।এটি ওষুধ কোম্পানির
মার্কেটিং অফিসারদের মাধ্যমে গোপনে ওষুধের দোকানগুলোতে প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়।বিভিন্ন কোম্পানি ভিন্ন ভিন্ন নামে এসব ব্যথানাশক ট্যাবলেট বাজারে ছেড়েছে।দিনের চেয়ে রাতে এই ট্যাবলেটের চাহিদা অনেকগুণে বেড়ে যায়।তাই প্রতিদিন সন্ধ্যা হলেই ওষুধের দোকানগুলোতে মাদকসেবনকারীদের আনাগোনা বাড়তে থাকে। তারা ওষুধের দোকান থেকে অবাধে নিষিদ্ধ ব্যথানাশক ট্যাবলেট কিনে সেবন করছে।ব্যাথানাশক ট্যাবলেট কিনতে আসা একাধিক সেবনকারী জানান,প্রশাসনের কঠোর তৎপরতায় বাজারে ইয়াবা ট্যাবলেটসহ সব ধরনের মাদকের সংকট সৃষ্টি হয়েছে।দামও অনেক চড়া।তাই ইয়াবার
বিকল্প হিসেবে এসব ওষুধ বিকল্প নেশাদ্রব্য হিসেবে সেবন করছি।এরমধ্যে শুধু একটিতে হুবহু হেরোইনের স্বাদ পাওয়া যায়।বাকি সব ট্যাবলেটে ইয়াবার মতো নেশা হয়।ব্যথানাশক ট্যাবলেট সেবনে ঘুম ভালো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এক ধরনের ফিলিংসও পাওয়া যায়।নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ওষুধের দোকানের মালিক বলেন,বর্তমানে মাদকসেবীদের কাছে ব্যথানাশক ট্যাবলেট ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।মাদকসেবীদের শতকরা ৬০- ৬৫ ভাগই এখন ব্যথানাশক ট্যাবলেটে আসক্ত। বেশি চাহিদার কারণে ৫০ পয়সা মূল্যের ট্যাবলেট ১০ টাকা, ১০ টাকা মূল্যের ট্যাবলেট ২৫ টাকাও বিক্রি হচ্ছে।ঠান্ডা কাঁশির সিরাপগুলোর দামও দ্বিগুন হয়ে গেছে।মাদকসেবীরা ৪/৫ জন এসে আলাদা আলাদা দোকান থেকে এসব কিনে নিচ্ছে।অনেকে আবার শিশু বাচ্চাকে কোলে করে এনে বলে ঠান্ডা কাঁশির সিরাপ দেন,স্ত্রীর ঘুম হয়না,শরীর ব্যাথা,এই ঘুমের ওষুধ আর ব্যাথার ট্যাবলেট কিনে নিচ্ছে।স্থানীয় লোকজন প্রাথমিক চিকিৎসার নামে এসব ওষুধ নিয়ে নেশা করে এটা বে-আইনী। ফার্মেসীগুলো টাকা পেলে ওষুধ বিক্রি করে এখন
ওষুধ নিয়ে নেশা করলে কি আর করার।তবে প্রেশক্রিপশন ছাড়া কোন ওষুধ বিক্রি না করলে এটা বন্ধ হতো।সচেতন নাগরিকদের দাবি, প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ বিক্রি বন্ধ হলে নেশা
জাতীয় ঔষধ কেনাও বন্ধ হবে।সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকরি উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন সচেতন নাগরিকরা।