সর্বশেষ:-
মৌলভীবাজারে বন্যার পানি না কমায় চরম ভোগান্তিতে বানভাসি মানুষ
![](https://samakalinkagoj.com/wp-content/themes/newspaper-pro/assets/images/reporter.jpg)
প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময়- ০৫:৩০:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ জুলাই ২০২৪ ৭৭ বার পড়া হয়েছে
![](https://samakalinkagoj.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
তিমির বনিক,মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
গত ২৪ ঘণ্টায় মৌলভীবাজারে ভারী বর্ষণ ও উজানে বৃষ্টিপাত কমে যাওয়ায় জেলার মনু, ধলই ও জুড়ী নদীর পানিসহ কুশিয়ারা নদীর শেরপুর পয়েন্টে পানি কমতে শুরু হরেছে। এতে মানুষের মনে কিছুটা স্বস্তি ফিরেছে। কাটছে বন্যার আতঙ্ক।
বৃহস্পতিবার (৪ঠা জুলাই) মনুনদের চাঁদনীঘাট পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ২০ সে.মিটার, কুশিয়ারা নদীর শেরপুর পয়েন্টে ১৭ সে.মিটার, জুড়ী নদীতে ১৮৭ সে. মিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে ধলাই নদী রেলওয়ে ব্রীজে পানি ২৪০ সে.মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ইউনিয়ন ৪৯টি। পানিবন্দি পরিবার ৬৩২৫০টি। ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের সংখ্যা ৩৫১১২২ জন। আর ঘরবাড়ির সংখ্যা ১৪,৩০৯টি। এ পর্যন্ত ১২শ’ প্যাকেট রান্না করা খাবার ও ৭৫ হাজার পিস পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়েছে। ৭৪টি মেডিকেল টিম ইউনিয়নভিত্তিক বন্যাকবলিত এলাকায় কাজ করছে। তবে বন্যাকবলিত নদী ও হাওর তীরের অনেকেই অভিযোগ করে বলছেন ত্রাণ ও মেডিকেল টিমের দেখা পাচ্ছেন না তারা।
জেলার বন্যাকবলিত হাওর ও নদী তীরবর্তী এলাকার ক্ষতিগ্রস্তরা জানায়, এখনও তারা খানি, পানি, রোগবালাই ও স্যানিটেশনসহ নানা সমস্যায় ভুগছেন।
তারা দ্রুত বাড়ি ফিরতে চান। কিন্তু বন্যার পানি হুট করে বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে পানি বাড়ায় এখন আর সে সুযোগ নেই। বাঁধ ভাঙায় শ্রমিকরা কাজ করছে বাঁধ রক্ষায়।
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড নির্বাহী প্রকৌশলী জাবেদ ইকবাল জানান, যদি ভারী বর্ষণ না হয় তাহলে পরিস্থিতি দ্রুত উন্নতি হবে। পাশাপাশি জেলার নদ নদীর পানি প্রবাহের দিকে নজর রাখা হচ্ছে।
নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগস:-
![](https://samakalinkagoj.com/wp-content/uploads/2023/05/Screenshot_2023-05-15-19-50-34-682_com.google.android.apps_.docs_-726x1024.png)
-
সর্বশেষ সংবাদ
-
জনপ্রিয় সংবাদ