ঢাকা ০২:১৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ১৮ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ:-
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই.!  গাইবান্ধায় দুই শতাধিক শ্রমিকদলের নেতাকর্মীর জামায়াতে ইসলামীতে যোগদান নারায়ণগঞ্জে প্রতিমা বিসর্জন ঘাটের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষনে ডিসি-এসপি সিদ্ধিরগঞ্জে সাত কেজি গাঁজাসহ এক কারবারি গ্রেপ্তার ঈশ্বরদীতে সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাক চালক নিহত  মহেশখালীতে অস্ত্র-গোলাবারুদসহ তিন সন্ত্রাসী আটক টেকনাফে গহীন পাহাড়ে নারী ও শিশুসহ ২১ জন উদ্ধার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাঁচপুর সেতুতে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় ২ট্রাক চালক নিহত এনসিপি নেতাকর্মী কর্তৃক সাংবাদিক লাঞ্ছনা, বয়কট সংবাদ সম্মেলন আজ বিজয়া দশমী, দেবী বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে শারদীয় দুর্গোৎসব উত্তাল সাগর, দুপুরের মধ্যে ৮ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস কক্সবাজারে ১৬ হাজার ৪০০ ইয়াবাসহ তিন তৃতীয় লিঙ্গের হিজরা আটক আদালত প্রাঙ্গণ থেকে পুলিশকে কামড়ে পালানো সেই আসামি র‍্যাবের জালে ঢাকা-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-সিলেট ১৯ কি: মি: মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট না’গঞ্জে র‍্যাবের হাতে আটক আসামীকে ছিনিয়ে নিল সহযোগীরা, র‍্যাব সদস্যসহ আহত-৪ শারদীয় দুর্গাপূজার মহানবমী আজ মিথ্যা মামলা থেকে অব্যাহতি পেতে যে নিয়মের কথা জানালেন পুলিশ প্রধান আমরা কোনো ধরণের দলীয় পদ ব্যক্তিস্বার্থে ব্যবহার করতে চাই না: মাসুদুজ্জামান টেকনাফে ২৪ হাজার ইয়াবা ও সিএনজিসহ পাচারকারী আটক  আ’লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা যেকোনো সময় তুলে নেওয়া হতে পারে আজ শারদীয় দুর্গাপুজার মহাঅষ্টমী ও কুমারী পূজা টিসিবির পণ্য তালিকায় নতুন যুক্ত হচ্ছে চা-লবণ-ডিটারজেন্ট ও সাবান রাজধানীতে অনাবিল বাসে নারী যাত্রীকে শ্লীলতাহানি, চালক-হেলপার আটক উখিয়ায় সাংবাদিক তানভীর শাহরিয়ার গ্রেপ্তার, সংবাদকর্মীদের কণ্ঠরোধের অভিযোগ পর্যটনবান্ধব নগরী গড়তে সবার ঐক্য চাই : কক্সবাজারের নতুন জেলা প্রশাসক গাইবান্ধার স্বাস্থ্যসেবায় অন্ধকার: ফুলছড়িতে সিজার বন্ধ, জনবল সংকট চরমে না’গঞ্জের আরএস কম্পোজিটে বিশ্বমানের কমপ্লায়েন্সের ভূয়সী প্রশংসা করেন শিল্প পুলিশ প্রধান প্রতিহিংসা ও বিভক্তি বর্জন করে সুশৃঙ্খল রাজনীতি করতে মাসুদুজ্জামানের আহবান দুর্গোৎসব সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক উজ্জ্বল উদাহরণ: বন্দরে জেলা প্রশাসক শীর্ষস্থানীয় ব্রান্ড আড়ং’র শপিং ব্যাগের মূল্য নেয়া বন্ধে লিগ্যাল নোটিশ না’গঞ্জে ওভারপাস থেকে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পড়ে যাওয়া ট্রাকের চাপায় রিকশা চালকের মৃত্যু আড়াইহাজারের সাবেক এমপি বাবুর অনুসারী ইউপি সদস্য গণপিটুনিতে নিহত নরসিংদীতে হাসপাতালে ভাংচুর ডাক্তার-নার্স ও কর্মচারীদের লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে মানববন্ধন থমথমে খাগড়াছড়ি: অনিদিৃষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা, ৭ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন আজ শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাষষ্ঠী সম্প্রীতির মেলবন্ধনকে অটুট রাখতে ২২৪টি পূজামণ্ডপে অনুদান: ডিসি  আজ বিশ্ব পর্যটন দিবস আজ বোধন’র মধ্যে দিয়ে শুরু হচ্ছে দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা কক্সবাজারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন চৌধুরীকে বিদায় সংবর্ধনা না’গঞ্জে কিশোরী অপহরণে মূল হোতা আট বছর পর পিবিআই’র জালে উৎসবমুখর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির মেলবন্ধনে দুর্গোৎসব উদযাপিত হবে: জেলা প্রশাসক উখিয়ার তুমব্রু সীমান্তে ৮০ হাজার ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা যুবক আটক দুর্গোৎসব উপলক্ষে সারাদেশে র‍্যাবের ২৮১ টহল দল মোতায়েন দুর্গোৎসবকে নির্বিঘ্ন করতে ২ প্লাটুন র‍্যাব সদস্য নিয়োজিত থাকবে: সিইও ষড়যন্ত্র হলে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে জবাব দেবো, বিভক্ত হবো না;  মাসুদুজ্জামান আড়াইহাজারের নান্দনিক ইকোপার্ক প্রকৃতির সৌন্দর্যের লীলাভূমিতে পরিনত হবে শ্যালিকার সঙ্গে পরকিয়ার জেরে স্ত্রীকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা দুর্গোৎসব উপলক্ষে ফতুল্লার পুজামন্ডপসহ প্রতিমা বিসর্জন ঘাট পরিদর্শনে ইউএনও নারায়ণগঞ্জে শারদীয় দুর্গোৎসবকে নির্বিঘ্ন করতে মণ্ডপ পরিদর্শনে র‍্যাব-১১ টেকনাফে মানব পাচারকারী আটক, তিন ভুক্তভোগী উদ্ধার না’গঞ্জে এবারের দুর্গোৎসবে ৭০টি পূজামণ্ডপে আর্থিক অনুদান দিবেন মাসুদুজ্জামান না’গঞ্জে ফের মাদকবিরোধী ব্লক রেইড, শীর্ষ কারবারি আলম চানসহ আটক-২৪ টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ৩৯ হাজার ২’শ ইয়াবা উদ্ধার গাইবান্ধায় সাঁওতাল শিশুদের স্কুল ও মাঠ দখলের চেষ্টা: তীব্র প্রতিবাদ গাইবান্ধায় স্কুল শিক্ষার্থীদের খেলার মাঠ দখল করে ধান ও মাছের চাষ ভাঙ্গায় ২ ইউনিয়নকে পূর্নবহালের দাবিতে মানববন্ধন, নিরীহ জনগণকে হয়রানি না করার আহ্বান শ্রীমঙ্গলে ৯দিন ব্যাপী নবদুর্গা পূজা শুরু কমলগঞ্জে দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  নারায়ণগঞ্জে টাইগার সিমেন্ট কারখানায় ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫ ইউনিট শ্রীমঙ্গলে শেভরনে ভয়াবহ আগুনের লেলিহান শিখা নারায়ণগঞ্জের চিহ্নিত সন্ত্রাসী একাধিক মামলার আসামী আপেল গ্রেপ্তার  জলাবদ্ধতা নিরসনে ইউএনও তাসলিমা শিরিনের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস না’গঞ্জে ডিপিডিসি ভবনে শ্রমিক ছব্দবেশে ডাকাতি ঘটনায় ৯ সদস র‍্যাবের জালে শ্রীমঙ্গলে ২৫ কেজি ওজনের ১৪ফুট অজগর সাপ উদ্ধার  গাইবান্ধায় একদিনে দুই যুবকের রহস্যজনক মৃ*ত্যু রায়পুরায় রেললাইনের পাশ থেকে অজ্ঞাত কিশোরের লাশ উদ্ধার সংসদীয় আসন বিচ্ছিন্নের প্রতিবাদে ভাঙ্গায় শান্তিপূর্ন মানববন্ধন অনুষ্ঠিত  নারায়ণগঞ্জে ডিপিডিসির নির্মানাধীন বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ডাকাতির ঘটনা ধামাচাপার চেষ্টা না’গঞ্জে মিশনপাড়া পঞ্চায়েত পরিষদ কার্যালয়ের শুভ উদ্বোধন গাইবান্ধা কারাগারে আ’লীগ নেতার মৃত্যু, পরিবারের দাবি পরিকল্পিত হত্যাকান্ড টেকনাফে যৌথ অভিযানে অস্ত্রসহ তিন মানব পাচারকারী আটক, উদ্ধার-৮৪ নারায়ণগঞ্জের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মাসুদুজ্জামানের বিএনপিতে আনুষ্ঠানিক যোগদান না’গঞ্জে ইন্টার্নি ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ: চিকিৎসক’কে মারধর কমলগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নানান অসংগতি; জেলা প্রশাসক  আসন্ন দুর্গাপূজা উদযাপনে নিরাপত্তার কোনো ঝুঁকি নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা নারায়ণগঞ্জে নির্বাচনী সরঞ্জামসহ বিপুলসংখ্যক এনআইডি কার্ড উদ্ধার রাষ্ট্রদূত হলেন সেনাবাহিনীর দুই কর্মকর্তা ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ মুকুট বিজয়ী কে এই তানজিয়া মিথিলা? গাইবান্ধায় দেশের সর্বোচ্চ ও বিশ্বে দ্বিতীয় বৃহত্তম শিবমূর্তি দূর্গোৎসবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি নির্বাহী অফিসারগন পরিদর্শনে থাকবেন পুলিশের ৯ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাকে বদলি কক্সবাজারের ঈদগাঁও থানার প্রথম নারী ওসি হিসেবে ফরিদা ইয়াসমিন’র যোগদান সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারি এবার জনপ্রশাসন সচিব মোখলেস উর রহমানকে সরিয়ে দেওয়া হলো চট্টগ্রামসহ ৩ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক শেখ হাসিনা ৫ আগষ্ট পদত্যাগ করেননি : দাবি স্টেট ডিফেন্সের জরাজীর্ণ সাঁকো, ২-যুগেও রাস্তা নির্মান হয়নি বৈদ্যের বাজার জেলে পল্লীতে লাগামহীন সবজির বাজার, বেশির ভাগ সবজিই ৮০ টাকার উপরে বিশ্বমানের ফুড রেস্টুরেন্ট ‘রেড চপস্টিক’-কে’স ক্যাফে এখন নারায়ণগঞ্জে ডিজিটাল সাংবাদিকতার দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ দিল মিডিয়া ট্রেনিং ইনস্টিটিউট গাইবান্ধায় ৫’শ ৮৭ মণ্ডপে দুর্গোৎসবের আগমনী বার্তা, সর্বাত্মক প্রস্তুতি সম্পন্ন  গাইবান্ধায় বিএনপির অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব: মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন না’গঞ্জে উদ্ধারকৃত ২৩ একর জমিতে তৈরি করা হবে দৃষ্টিনন্দন ইকোপার্ক: ডিসি সোনারগাঁয়ে ১৫’শ ইয়াবাসহ এক মাদক কারবারি গ্রেপ্তার মিয়ানমারগামী বোটে বিপুল খাদ্যপণ্য পাচারকালে আটক-১০ রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণ; একই পরিবারের দগ্ধ-৪ হতদরিদ্র মানুষের পাশে মানবতার ফেরিওয়ালা কাজী রুবায়েত হাসান।  বিএনপি নেতা এ্যাড. টিপুর পথশিশুদের নিয়ে ব্যতিক্রমী আয়োজন নারায়ণগঞ্জে সৎ বাবা কর্তৃক কিশোরী মেয়েকে ধর্ষণ: আটক-২ সোনারগাঁয়ে তুচ্ছ ঘটনায় ভাইয়ের ‘দাঁ’ এর কোপে ভাই খু*ন

লৌহজংয়ে পদ্মার ভাঙ্গনে হুমকির মুখে মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিস্তীর্ণ ভূমি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময়- ১২:৫৬:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪ ৩৫৬ বার পড়া হয়েছে
মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।।
মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে পদ্মার ভাঙ্গনে হুমকির মুখে পড়েছে মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিস্তীর্ণ ভূমি।সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার শামুর বাড়ি গ্রামের খান বাড়ি জামে মসজিদের তিন পাশ দিয়ে বইছে পদ্মা নদী।পদ্মা নদীর ভাঙ্গনে মসজিদের ফ্লোরের নিচের অনেক অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।কাত হয়ে পড়ছে মূল ভবনটি।আর ওই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের মধ্যেই নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা।মসজিদটির দক্ষিণ পাশে বইছে পদ্মা নদী।বিগত কিছুদিনের ভাঙ্গনে ওই মসজিদের নিচের মাটি সরে গিয়ে মসজিদের পশ্চিম ও পূর্ব পাশেও এখন বইছে পদ্মা।শুধু উত্তরভাগের স্থল অংশ এবং পূর্ব পাশের আংশিক অংশ স্থলভাগের সাথে সংযুক্ত রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে নদীতে বিলীন হয়ে যাবে মসজিদটি।এছাড়াও ওই মসজিদের পাশেই গাওদিয়া একাডেমী মাদ্রাসার ভবনের একটি কক্ষের বেশকিছু অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছি। ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে ভবনটির অন্যান্য কক্ষ।শামুর বাড়ি এলাকা ছাড়াও বর্ষাকে সামনে রেখে পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় নদী তীরবর্তী এলাকার বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।ভাঙ্গন কবলিত কবলিত এলাকাগুলোতে স্থায়ী বাঁধের জন্য বরাদ্দ হলেও ধীরগতির কাজের কারণে ভাঙ্গন‌ অব্যাহত রয়েছে।
গাঁওদিয়া শ্বামুরবাড়ি খান বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় নদী ভাঙন রোধে ব্লক বানিয়ে রাখলেও ব্লক বানিয়ে রাখার পাশের স্থানেই চলছে ভাঙ্গন।এতে স্থানীয়দের মনে ক্ষোভ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। তাদের অভিযোগ ব্লক বানিয়ে রাখা হয়েছে নদীতে ফেলা হচ্ছে না।তবে পদ্মা নদী তীরবর্তী বিভিন্ন অংশে নদী রক্ষা বাঁধের কাজও চলমান রয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ,নদী রক্ষা বাঁধের কাজ চলছে ধীরগতিতে।বর্ষার পানি চলে এসেছে বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়নি।আমাদের বাড়িঘর নদীগর্ভে চলে গেলে কি বাঁধের কাজ শেষ করা হবে। সরেজমিনে উপজেলার গাঁওদিয়া শ্বামুরবাড়ি, বেজগাঁও, কনকসার এবং লৌহজং-তেউটিয়ার বিভিন্ন অংশে গিয়ে দেখা যায় নদীর পানি অনেক বেড়ে উপরে চলে এসেছ্বে।এসব অঞ্চলের অনেকাংশেই বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে অস্থায়ী বাধ নির্মাণ করা হয়েছিল।কিন্তু স্থানে স্থানে জিও ব্যাগ ধসে গিয়ে পুনরায় নদীতে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়,নদীতে জোয়ার ভাটা হয়।জোয়ারে নদীর পানি পাড়ে এসে পৌঁছে।সে সময়ে নদী দিয়ে ভারি নৌযান চলাচলের সময়ে নদীর ঢেউয়ে পাড়ের মাটি ভেঙ্গে পড়ে যায়।বৃষ্টি হলেও ভাঙন হয়।মূলত নদীর ঢেউয়ে ভাঙনের সৃষ্টি।নদী তীরবর্তী বিভিন্ন স্থানে জিও ব্যাগ দিয়ে ভাঙন প্রতিরক্ষা বাঁধ তৈরি করা হলেও লৌহজং-তেউটিয়া এবং কনকসারের মাঝামাঝি এই অংশটিতে কোন কাজই করা হয়নি।গাঁওদিয়া শ্বামুরবাড়ি এলাকার এক নারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,নদীটি আমার এই স্থান থেকে অনেকটা দূরে ছিল।এখন ভাঙতে ভাঙতে বাড়ির কাছে এসে পড়েছে।এখানে অনেক আগে নদী ভাঙন শুরু হয়।সামুর বাড়ি খান বাড়ি এলাকায় ২০০৪ সালে সর্বপ্রথম বালুর বস্তা ফালানো হয়। ২০২০ সাল পর্যন্ত মোটামুটি এখান দিয়ে ভাঙ্গন অনেকটাই কম ছিল।২০২০ সালের পর অনেকবারই এ অঞ্চলে বালুর বস্তা ফেলানো হলেও ভাঙ্গন চলছে।কিছুদিন আগে ঘূর্ণিঝড় রেমালের পর হতে এখান দিয়ে বালুর বস্তা ধসে মসজিদের নিচ হতে বালুর বস্তা সরে গেছে।এখন মসজিদটা অনেকটাই ঝুঁকিপূর্ণ।এই মসজিদের আশেপাশে এখন ভাঙ্গন বাড়ছে।তিনি আরও বলেন,রেমালের রাতে মসজিদের পাশের ইঞ্জিনিয়ার ফরহাদ খানের বাড়িটি ঘূর্ণিঝড়ে নদীতে বিলীন হয়ে যায়।আমরাও ঝুঁকির মধ্যে আছি।আমি শুনেছি স্থায়ী বাঁধের জন্য বরাদ্দ হয়েছে।আমরা চাই দ্রুত বাস্তবায়ন করা হোক।আমাদের এখানে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আসছিল, স্থানীয় এমপিও ছিল।তারা বলে গেছে দ্রুত বাধ দিব,কিন্তু কই এখন তো বাধ দিচ্ছে না।শামুর বাড়ি এলাকার টগর খান বলেন,আমাদের এলাকায় নদী ভাঙ্গন চলছে অনেক বছর ধরে।মাঝে মধ্যে জিও ব্যাগ দিয়ে ভাঙ্গন প্রতিরোধ তৈরি করা হয়।‌কিন্তু পাড়ের মাটি ভেঙ্গেই পড়ছে।আমাদের বাড়ি-ঘর যদি ভেঙ্গে যায় কোথায় যাবো।সরকার যদি ভাঙন প্রতিরোধে একটি বাঁধ তৈরি করে দিতো,না খেয়েও রাতে ঘুম ভালো হতো।এই এলাকার আরেক বাসিন্দা মো:নাদিম খান বলেন,আমাদের বাড়িঘর মসজিদ সব ভেঙে যাচ্ছে।তিনি ওই সময় নদীর পাড়ে থাকা কিছু ব্লক দেখিয়ে বলেন,ঠিকাদার ব্লক বানিয়ে নদীর পাড়ে রেখে দিয়েছে।পানি যখন কম থাকে তখন তারা ব্লক ফালায় না।বর্ষা হইলে পানিতে তলায় গেলে ব্লক ফেলে।তখন সে ব্লক আর কোন কাজে আসে না।একই এলাকার আরেক‌ বাসিন্দা বলেন,ঘর-বাড়ি নদীতে ভেঙে নিয়ে গেলে যাব কোথায়?আমার ভিটামাটি হারিয়ে গেলে কোথায় যাব?মাথা গোঁজার আর ঠাঁই থাকবে না। সব জায়গায় কম বেশি জিও ব্যাগ ফেলে নদী রক্ষা প্রতিরোধ বাঁধ তৈরি করা হয়েছে।আমাদের এই অংশে এখানো কেন কাজ হচ্ছে না? কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করি।আমি যে স্থানে দাঁড়িয়ে আছি এখান থেকে অনেক দূরে নদী ছিল,ভাঙতে ভাঙতে এখন বাড়ির পাশে এসে পড়েছে।গাওদিয়া একাডেমী মাদ্রাসার মুফতি বেলায়েত হোসেন বলেন,আমাদের মাদ্রাসাটি ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।এরপর হতে আমরা ঠিকমতই এখানে পাঠদান দিচ্ছিলাম।কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রেমালের রাতে আমাদের মাদ্রাসার একটি কক্ষ নদীতে বিলীন হয়ে যায়।প্রতিনিয়ত নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঢেউয়ে ঢেউয়ে আমাদের মাদ্রাসার মাটি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।যদি ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নেয়া হয় তবে আমি আশঙ্কা করছি এক মাসের মধ্যে আমাদের মাদ্রাসার অর্ধেকাংশ নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।এ ব্যাপারে লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেন বলেন, লৌহজংয়ে পদ্মা তীরবর্তী অঞ্চলে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের কাজ চলছে।আমরা সামুর বাড়ি খান বাড়ির ভাঙ্গন কবলিত স্থানটি সরজমিনে পরিদর্শন করেছি।পরিদর্শনের শেষে ওখানে বাঁধ নির্মাণের জন্য একটা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।ওখানে তো কাজ ধরার কথা এখনো কাজ ধরেনি! আমি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ তাওহীদুল ইসলাম বলেন,লৌহজং এলাকায় নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাধের জন্য ৪০০ কোটি টাকার বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।কিন্তু বরাদ্দের টাকা সব একসাথে না এসে বছরে বছরে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ আসায় একসাথে আমাদের সব কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না।আমরা এ বছর ৮০ কোটি টাকা পেয়েছি।সে টাকার কাজ চলছে।তবে যেসব স্থানে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে ওই সব স্থানে আমরা অস্থায়ী বালুর ব্যাগ ফেলে ভাঙ্গন রোধে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

নিউজটি শেয়ার করুন..

ট্যাগস:-

লৌহজংয়ে পদ্মার ভাঙ্গনে হুমকির মুখে মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিস্তীর্ণ ভূমি

আপডেট সময়- ১২:৫৬:০২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ জুলাই ২০২৪
মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।।
মুন্সীগঞ্জের লৌহজংয়ে পদ্মার ভাঙ্গনে হুমকির মুখে পড়েছে মসজিদ মাদ্রাসাসহ বিস্তীর্ণ ভূমি।সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলার শামুর বাড়ি গ্রামের খান বাড়ি জামে মসজিদের তিন পাশ দিয়ে বইছে পদ্মা নদী।পদ্মা নদীর ভাঙ্গনে মসজিদের ফ্লোরের নিচের অনেক অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।কাত হয়ে পড়ছে মূল ভবনটি।আর ওই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের মধ্যেই নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা।মসজিদটির দক্ষিণ পাশে বইছে পদ্মা নদী।বিগত কিছুদিনের ভাঙ্গনে ওই মসজিদের নিচের মাটি সরে গিয়ে মসজিদের পশ্চিম ও পূর্ব পাশেও এখন বইছে পদ্মা।শুধু উত্তরভাগের স্থল অংশ এবং পূর্ব পাশের আংশিক অংশ স্থলভাগের সাথে সংযুক্ত রয়েছে। যেকোনো মুহূর্তে নদীতে বিলীন হয়ে যাবে মসজিদটি।এছাড়াও ওই মসজিদের পাশেই গাওদিয়া একাডেমী মাদ্রাসার ভবনের একটি কক্ষের বেশকিছু অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছি। ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে ভবনটির অন্যান্য কক্ষ।শামুর বাড়ি এলাকা ছাড়াও বর্ষাকে সামনে রেখে পদ্মা নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলায় নদী তীরবর্তী এলাকার বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন দেখা দিয়েছে।ভাঙ্গন কবলিত কবলিত এলাকাগুলোতে স্থায়ী বাঁধের জন্য বরাদ্দ হলেও ধীরগতির কাজের কারণে ভাঙ্গন‌ অব্যাহত রয়েছে।
গাঁওদিয়া শ্বামুরবাড়ি খান বাড়ি সংলগ্ন এলাকায় নদী ভাঙন রোধে ব্লক বানিয়ে রাখলেও ব্লক বানিয়ে রাখার পাশের স্থানেই চলছে ভাঙ্গন।এতে স্থানীয়দের মনে ক্ষোভ ও আতঙ্ক বিরাজ করছে। তাদের অভিযোগ ব্লক বানিয়ে রাখা হয়েছে নদীতে ফেলা হচ্ছে না।তবে পদ্মা নদী তীরবর্তী বিভিন্ন অংশে নদী রক্ষা বাঁধের কাজও চলমান রয়েছে। এলাকাবাসীর অভিযোগ,নদী রক্ষা বাঁধের কাজ চলছে ধীরগতিতে।বর্ষার পানি চলে এসেছে বাঁধের কাজ সম্পন্ন হয়নি।আমাদের বাড়িঘর নদীগর্ভে চলে গেলে কি বাঁধের কাজ শেষ করা হবে। সরেজমিনে উপজেলার গাঁওদিয়া শ্বামুরবাড়ি, বেজগাঁও, কনকসার এবং লৌহজং-তেউটিয়ার বিভিন্ন অংশে গিয়ে দেখা যায় নদীর পানি অনেক বেড়ে উপরে চলে এসেছ্বে।এসব অঞ্চলের অনেকাংশেই বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে অস্থায়ী বাধ নির্মাণ করা হয়েছিল।কিন্তু স্থানে স্থানে জিও ব্যাগ ধসে গিয়ে পুনরায় নদীতে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।স্থানীয় লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়,নদীতে জোয়ার ভাটা হয়।জোয়ারে নদীর পানি পাড়ে এসে পৌঁছে।সে সময়ে নদী দিয়ে ভারি নৌযান চলাচলের সময়ে নদীর ঢেউয়ে পাড়ের মাটি ভেঙ্গে পড়ে যায়।বৃষ্টি হলেও ভাঙন হয়।মূলত নদীর ঢেউয়ে ভাঙনের সৃষ্টি।নদী তীরবর্তী বিভিন্ন স্থানে জিও ব্যাগ দিয়ে ভাঙন প্রতিরক্ষা বাঁধ তৈরি করা হলেও লৌহজং-তেউটিয়া এবং কনকসারের মাঝামাঝি এই অংশটিতে কোন কাজই করা হয়নি।গাঁওদিয়া শ্বামুরবাড়ি এলাকার এক নারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন,নদীটি আমার এই স্থান থেকে অনেকটা দূরে ছিল।এখন ভাঙতে ভাঙতে বাড়ির কাছে এসে পড়েছে।এখানে অনেক আগে নদী ভাঙন শুরু হয়।সামুর বাড়ি খান বাড়ি এলাকায় ২০০৪ সালে সর্বপ্রথম বালুর বস্তা ফালানো হয়। ২০২০ সাল পর্যন্ত মোটামুটি এখান দিয়ে ভাঙ্গন অনেকটাই কম ছিল।২০২০ সালের পর অনেকবারই এ অঞ্চলে বালুর বস্তা ফেলানো হলেও ভাঙ্গন চলছে।কিছুদিন আগে ঘূর্ণিঝড় রেমালের পর হতে এখান দিয়ে বালুর বস্তা ধসে মসজিদের নিচ হতে বালুর বস্তা সরে গেছে।এখন মসজিদটা অনেকটাই ঝুঁকিপূর্ণ।এই মসজিদের আশেপাশে এখন ভাঙ্গন বাড়ছে।তিনি আরও বলেন,রেমালের রাতে মসজিদের পাশের ইঞ্জিনিয়ার ফরহাদ খানের বাড়িটি ঘূর্ণিঝড়ে নদীতে বিলীন হয়ে যায়।আমরাও ঝুঁকির মধ্যে আছি।আমি শুনেছি স্থায়ী বাঁধের জন্য বরাদ্দ হয়েছে।আমরা চাই দ্রুত বাস্তবায়ন করা হোক।আমাদের এখানে প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আসছিল, স্থানীয় এমপিও ছিল।তারা বলে গেছে দ্রুত বাধ দিব,কিন্তু কই এখন তো বাধ দিচ্ছে না।শামুর বাড়ি এলাকার টগর খান বলেন,আমাদের এলাকায় নদী ভাঙ্গন চলছে অনেক বছর ধরে।মাঝে মধ্যে জিও ব্যাগ দিয়ে ভাঙ্গন প্রতিরোধ তৈরি করা হয়।‌কিন্তু পাড়ের মাটি ভেঙ্গেই পড়ছে।আমাদের বাড়ি-ঘর যদি ভেঙ্গে যায় কোথায় যাবো।সরকার যদি ভাঙন প্রতিরোধে একটি বাঁধ তৈরি করে দিতো,না খেয়েও রাতে ঘুম ভালো হতো।এই এলাকার আরেক বাসিন্দা মো:নাদিম খান বলেন,আমাদের বাড়িঘর মসজিদ সব ভেঙে যাচ্ছে।তিনি ওই সময় নদীর পাড়ে থাকা কিছু ব্লক দেখিয়ে বলেন,ঠিকাদার ব্লক বানিয়ে নদীর পাড়ে রেখে দিয়েছে।পানি যখন কম থাকে তখন তারা ব্লক ফালায় না।বর্ষা হইলে পানিতে তলায় গেলে ব্লক ফেলে।তখন সে ব্লক আর কোন কাজে আসে না।একই এলাকার আরেক‌ বাসিন্দা বলেন,ঘর-বাড়ি নদীতে ভেঙে নিয়ে গেলে যাব কোথায়?আমার ভিটামাটি হারিয়ে গেলে কোথায় যাব?মাথা গোঁজার আর ঠাঁই থাকবে না। সব জায়গায় কম বেশি জিও ব্যাগ ফেলে নদী রক্ষা প্রতিরোধ বাঁধ তৈরি করা হয়েছে।আমাদের এই অংশে এখানো কেন কাজ হচ্ছে না? কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করি।আমি যে স্থানে দাঁড়িয়ে আছি এখান থেকে অনেক দূরে নদী ছিল,ভাঙতে ভাঙতে এখন বাড়ির পাশে এসে পড়েছে।গাওদিয়া একাডেমী মাদ্রাসার মুফতি বেলায়েত হোসেন বলেন,আমাদের মাদ্রাসাটি ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।এরপর হতে আমরা ঠিকমতই এখানে পাঠদান দিচ্ছিলাম।কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রেমালের রাতে আমাদের মাদ্রাসার একটি কক্ষ নদীতে বিলীন হয়ে যায়।প্রতিনিয়ত নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় ঢেউয়ে ঢেউয়ে আমাদের মাদ্রাসার মাটি নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।যদি ভাঙন রোধে ব্যবস্থা না নেয়া হয় তবে আমি আশঙ্কা করছি এক মাসের মধ্যে আমাদের মাদ্রাসার অর্ধেকাংশ নদীতে বিলীন হয়ে যাবে।এ ব্যাপারে লৌহজং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেন বলেন, লৌহজংয়ে পদ্মা তীরবর্তী অঞ্চলে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণের কাজ চলছে।আমরা সামুর বাড়ি খান বাড়ির ভাঙ্গন কবলিত স্থানটি সরজমিনে পরিদর্শন করেছি।পরিদর্শনের শেষে ওখানে বাঁধ নির্মাণের জন্য একটা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।ওখানে তো কাজ ধরার কথা এখনো কাজ ধরেনি! আমি খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নিচ্ছি।পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ তাওহীদুল ইসলাম বলেন,লৌহজং এলাকায় নদী ভাঙ্গন রোধে স্থায়ী বাধের জন্য ৪০০ কোটি টাকার বরাদ্দ দিয়েছে সরকার।কিন্তু বরাদ্দের টাকা সব একসাথে না এসে বছরে বছরে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ আসায় একসাথে আমাদের সব কাজ করা সম্ভব হচ্ছে না।আমরা এ বছর ৮০ কোটি টাকা পেয়েছি।সে টাকার কাজ চলছে।তবে যেসব স্থানে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে ওই সব স্থানে আমরা অস্থায়ী বালুর ব্যাগ ফেলে ভাঙ্গন রোধে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।