সর্বশেষ:-
প্রচ্ছদ /
অর্থ ও বাণিজ্য, আইন আদালত, ইসলাম ও জীবন, উপজেলা প্রশাসন, জেলা প্রশাসক কার্যালয়, টঙ্গীবাড়ী, দেশজুড়ে, নারী ও শিশু, বাংলাদেশ, মুন্সিগঞ্জ
মুন্সীগঞ্জে ৪ লাখ টাকার অস্থায়ী পশুর হাট ৪২ লাখ টাকায় বিক্রি

প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময়- ০৫:৫২:০২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ জুন ২০২৫ ৪৭ বার পড়া হয়েছে

মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধিঃ
মুন্সীগঞ্জের টংঙ্গীবাড়ীতে ৪ লাখ টাকার অস্থায়ী পশুর হাট ৪২সলাখ টাকায় বিক্রির তথ্য পাওয়া গেছে।পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে টংঙ্গীবাড়ী উপজেলার অস্থায়ী গরু ছাগলের হাটের ইজারার দরপত্র বিজ্ঞপ্তিতে বালিগাঁও অস্থায়ী হাটের বিজ্ঞতিতে কাঙ্ক্ষিত মূল্য ধরা হয় ৩ লক্ষ ৮৮ হাজার ৬শ ৬৫ টাকা।এবং হাসাইল অস্থায়ী হাটের কাঙ্ক্ষিত মূল্য ধরা হয় ৪ লাখ ৫৬সহাজার ৮শ ৬০ টাকা।বালিগাঁও সর্বোচ্চ দাম দিয়ে হাজী আবু সাঈদ মিয়া হাট পায়।কিন্তু সেই হাট পুনরায় শিডিউল বিক্রির মাধ্যমে ৪২ লক্ষ টাকায় দেলোয়ার হোসেন ব্যাপারী পায় বলে জানা গেছে।জানা যায়,এই বছর উপজেলায় অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাটের ডাক গুলোর মধ্যে বালিগাঁও এবং হাসাইল প্রতি হাটে প্রায় ৪ লক্ষ টাকায় ইজারা দেওয়া হয়।কিন্তু সেখানে মোটা অংকের অর্থের বিনিময় দ্বিতীয় বার শিডিউল বিক্রির মাধ্যমে হাট বিক্রি করা হয়।তথ্য মতে,বালিগাঁও ৪ লাখ টাকার হাট দ্বিতীয় ডাকে বিক্রি হয় ৪২ লাখ টাকায়।যেখানে প্রায় ৩৮ লাখ টাকা থাকে যেটা একটা চক্র ভাগাভাগি করে ন্যায়। এসব অর্থের নাম মাত্র একটা অংশ পায় স্কুল কর্তৃপক্ষ।এছাড়া যারা এই ইজারা নেয়ার সাথে জড়িত থাকে তারা এবং স্থানীয় কিছু লোকের মাঝে বন্টন হয় এসব টাকা।যেখানে এই টাকাটা সরকারি কোষাগারে যাওয়ার কথা সেখানে ভাগাভাগিতে শেষ হচ্ছে।এব্যাপারে বালিগাঁও হাটের সাব ডাকের শিডিউল ক্রেতা রিপন মুন্সি জানান,তিনি ৩৫ লক্ষ টাকার শিডিউল ক্রয় করেন কিন্তু সর্বোচ্চ দাম দিয়ে দেলোয়ার হোসেন বেপারী হাট পায়।আরেকজন সাব ডাকের শিডিউল ক্রেতা জুলহাস শেখ বলেন, আমি বালিগাঁও অস্থায়ী কোরবানির পশুর হাটের শিডিউল কিনেছিলাম কিন্তু পাইনি।৪২ লক্ষ টাকার বিনিময়ে দেলোয়ার বেপারী পেয়েছে।এ বিষয়ে টংঙ্গীবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা(ইউএনও) মো:মোস্তাফিজুর রহমান বলেন,সাব ডাকের কোনো নিয়ম নেই।যদি আমরা এমন তথ্য পাই তাহলে ইজারা বাতিল করা হবে।
নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগস:-

-
সর্বশেষ সংবাদ
-
জনপ্রিয় সংবাদ