ঢাকা ০৮:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আবারও প্রাণচাঞ্চল্যে সরগরম কক্সবাজার সৈকত

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ মে ২০২৩ ৫৯ বার পড়া হয়েছে

বিশেষ প্রতিবেদক।।

ঘূর্ণিঝড় মোকা’র প্রভাবে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের কারনে গত সপ্তাহে কক্সবাজারে পর্যটকের আনাগোনা ও পদচারনা কম হলেও ঝড় শেষে আবারও পর্যটকের পদচারণয় মুখর হয়ে উঠতে শুরু করেছে কক্সবাজার সৈকত।
শুক্রবার (১৯ মে) সমুদ্র সৈকতের কলাতলী, সুগন্ধা, সি-গাল ও লাবণী পয়েন্টে পর্যটকের উপচে পড়া ভিড় ছিলো চোখে পরার মতো।
এদের মধ্যে, অনেকে কিটকট ছাতায় বসে সমুদ্রের ঢেউ দেখছেন, অনেকে সমুদ্রস্নান, জেটস্কি ও ঘোড়া রাইডে নিজেদের মাতিয়ে তুলছেন। কেউ সমুদ্রকে পেছনে রেখে ছবি তুলে রাখছেন। কেউবা প্রিয়জনের হাতে হাত রেখে হাঁটছেন।

সৈকতের একজন ফটোগ্রাফার জানালেন, ‘ঝড়ের পর পর্যটকরা নতুন করে কক্সবাজারের সৈকতে আসতে শুরু করেছেন, আমরাও প্রস্তুতি নিয়েছি। পর্যটকে ভরপুর হলে আমাদের আয় অনেকটা বাড়ে।’
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল-গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সেলিম নেওয়াজ বলেন,’একদিকে ঘূর্ণিঝড়, অন্যদিকে সারাদেশে চলছে এসএসসি সমমান পরীক্ষা। সব মিলিয়ে গত সপ্তাহে কক্সবাজারে পর্যটক তুলনামূলক কম ছিল। তবে পর্যটকরা ফের আসতে শুরু করেছেন। পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে এবং আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রচুর পর্যটক আসবেন কক্সবাজারে সৈকতে। পর্যটকদের সেবা দিতে আমরা সর্বদা প্রস্তুত রয়েছি।’
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার শেহরিন আলম বলেন, ‘একটি সৌন্দর্যময় এবং গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্পট হিসেবে অনেকেই কক্সবাজারকে বেছে নেন। ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবের পর সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কক্সবাজারের বিভিন্ন স্পটে পর্যটকরা আসতে শুরু করেছেন। তাদের নিরাপত্তার দিতে কক্সবাজার জেলার প্রতিটি পর্যটন স্পটে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশ নিয়োজিত রয়েছে। পর্যটকরা যাতে নিরাপদে নির্বিঘ্নে ভ্রমণ করতে পারেন সেজন্য আমরা র্সবদা সচেষ্ট ও সজাগ রয়েছি।’

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আবারও প্রাণচাঞ্চল্যে সরগরম কক্সবাজার সৈকত

আপডেট সময় : ০৪:০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ মে ২০২৩

বিশেষ প্রতিবেদক।।

ঘূর্ণিঝড় মোকা’র প্রভাবে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড়ের কারনে গত সপ্তাহে কক্সবাজারে পর্যটকের আনাগোনা ও পদচারনা কম হলেও ঝড় শেষে আবারও পর্যটকের পদচারণয় মুখর হয়ে উঠতে শুরু করেছে কক্সবাজার সৈকত।
শুক্রবার (১৯ মে) সমুদ্র সৈকতের কলাতলী, সুগন্ধা, সি-গাল ও লাবণী পয়েন্টে পর্যটকের উপচে পড়া ভিড় ছিলো চোখে পরার মতো।
এদের মধ্যে, অনেকে কিটকট ছাতায় বসে সমুদ্রের ঢেউ দেখছেন, অনেকে সমুদ্রস্নান, জেটস্কি ও ঘোড়া রাইডে নিজেদের মাতিয়ে তুলছেন। কেউ সমুদ্রকে পেছনে রেখে ছবি তুলে রাখছেন। কেউবা প্রিয়জনের হাতে হাত রেখে হাঁটছেন।

সৈকতের একজন ফটোগ্রাফার জানালেন, ‘ঝড়ের পর পর্যটকরা নতুন করে কক্সবাজারের সৈকতে আসতে শুরু করেছেন, আমরাও প্রস্তুতি নিয়েছি। পর্যটকে ভরপুর হলে আমাদের আয় অনেকটা বাড়ে।’
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল-গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সেলিম নেওয়াজ বলেন,’একদিকে ঘূর্ণিঝড়, অন্যদিকে সারাদেশে চলছে এসএসসি সমমান পরীক্ষা। সব মিলিয়ে গত সপ্তাহে কক্সবাজারে পর্যটক তুলনামূলক কম ছিল। তবে পর্যটকরা ফের আসতে শুরু করেছেন। পরীক্ষা শেষ হয়ে গেলে এবং আবহাওয়া ভালো থাকলে প্রচুর পর্যটক আসবেন কক্সবাজারে সৈকতে। পর্যটকদের সেবা দিতে আমরা সর্বদা প্রস্তুত রয়েছি।’
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার শেহরিন আলম বলেন, ‘একটি সৌন্দর্যময় এবং গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্পট হিসেবে অনেকেই কক্সবাজারকে বেছে নেন। ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবের পর সাপ্তাহিক ছুটির দিনে কক্সবাজারের বিভিন্ন স্পটে পর্যটকরা আসতে শুরু করেছেন। তাদের নিরাপত্তার দিতে কক্সবাজার জেলার প্রতিটি পর্যটন স্পটে সার্বক্ষণিক ট্যুরিস্ট পুলিশ নিয়োজিত রয়েছে। পর্যটকরা যাতে নিরাপদে নির্বিঘ্নে ভ্রমণ করতে পারেন সেজন্য আমরা র্সবদা সচেষ্ট ও সজাগ রয়েছি।’