সর্বশেষ:-
প্রচ্ছদ /
অর্থ ও বাণিজ্য, আইন আদালত, গজারিয়া, জেলা প্রশাসক কার্যালয়, দূর্নীতি দমন কমিশন(দুদক), দেশজুড়ে, বাংলাদেশ, মুন্সিগঞ্জ
গজারিয়ায় ব্রীজের রেলিং নির্মাণে পাথরের বদলে উচ্ছিষ্ট ব্যবহার
প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময়- ০৮:১১:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪ ২৯ বার পড়া হয়েছে
মুন্সীগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের আওতায় মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার হোসেন্দী ইউনিয়নের জামলাদী গ্রামে(জামালদী-হোসেন্দী সড়কে)নির্মাণাধীন ব্রীজের সাইড রেলিং নির্মাণে পাথরের বদলে পাইলিংয়ের উচ্ছিষ্ট ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।এ নিয়ে স্থানীয়রা ড়্গােভ প্রকাশ করেছেন।সূত্রমতে জানা যায়, উলিস্নখিত এলাকায় ধীরগতিতে উক্ত ব্রীজের নির্মাণ কার্যক্রম পরিচালিত হওয়ায় জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে।তাছাড়া পাশেই সাময়িক সময়ের জন্য মাটি ও ইট দিয়ে বিকল্প একটি রাস্তা করে দেয়া হয়েছে এবং সেই রাস্তা দিয়ে যানবাহন চলাচল করায় প্রায়ই যানবাহন বিকল হয়ে গিয়ে পরিবহনের সাথে সম্পৃক্ততা ও যাত্রীরা দুর্ভোগ পোহাচ্ছে।এদিকে ব্রীজের সাথে সম্পৃক্ত সকল কাজই পাথর দিয়ে করার সরকারি নির্দেশনা থাকলেও ব্রীজ নির্মাণে নিযুক্ত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ব্রীজের সাইডি রেলিং নির্মাণে পাথরের বদলে পাইলিংয়ের উচ্ছিষ্ট ব্যবহার করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।পাইলিং শেষে যে সকল উচ্ছিষ্ট বের হয় সেগুলোকে কৌশলে ভেঙ্গে পাথরের আকৃতি দিয়ে ব্রীজের উপরে ও নিচে ত্মূপ করে সেখান থেকেই প্রয়োজন মাফিক উচ্ছিষ্টগুলো ব্যবহার করা হচ্ছে।এ বিষয়ে ঠিকাদার রাসেল মিয়ার সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন,সড়কের পাশে যে রাবিশ রাখা হয়েছে সেগুলো আমি রেখেছি বল্ক তৈরি করার জন্য। রেলিং ঢালাই কাজ হচ্ছে ভালো পাথরের খোয়া দিয়ে।সেগুলো আমি রেখেছি ঘরের ভিতর।ঢালাই কাজে নিয়োজিত শ্রমিক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তিনি বলেন,সড়কের পাশে রাখা যে খোয়া রাখা হয়েছে সেগুলো দিয়েই কাজ করছে বলে জানান তিনি।এ বিষয়ে উপজেলা প্রকৌশলী সামিউল আরেফিন বলেন,খবর পেয়ে আমি নির্মাণাধীন ব্রীজে গিয়ে যেটুকু ঢালাই হয়েছে সেগুলো ভেঙে ফেলতে বলেছি।পাথরের বদলে অন্য কিছু ব্যবহারের সুযোগ নেই।
নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগস:-
-
সর্বশেষ সংবাদ
-
জনপ্রিয় সংবাদ