ঢাকা ০৬:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পুরুষরাও এখন সৌন্দর্য্য চর্চার বাজেট রাখেন: ভোক্তা ডিজি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৩৪:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪ ৩৫ বার পড়া হয়েছে

ছবি: জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক(ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান

 

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট।।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এক কর্মশালা অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘সৌন্দর্য্য চর্চায় আমরা সর্বোচ্চ এগিয়েছি।এখন মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেরাও প্রচুর পরিমাণে কসমেটিক পণ্য ব্যবহার করছে। ছেলেদেরও এখন সুন্দরর্য্য বর্ধনে অনেক ধরনের পার্লার আছে। আমাদের গার্মেন্টস কর্মীরাও এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই, সৌন্দর্য্য চর্চার জন্য তারাও একটা বাজেট রাখেন। কিন্তু অভিযোগ হচ্ছে  বিউটি পার্লারগুলোও লাগেজ পার্টির কাছ থেকে প্রোডাক্ট নিচ্ছে।শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশে যদি নকল পণ্যে সয়লাব হয়ে যায় তাহলে সেটা মানা সম্ভব।’

মঙ্গলবার (৪ জুন) অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে মিডিয়া ফেলোশিপ কর্মশালা বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিজি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশে নিম্নমানের বিউটি প্রোডাক্টস, স্কিন কেয়ার পণ্য তৈরি হচ্ছে।রাজধানীর অভিজাত এলাকায় অভিযান চালানোর ফলে, অসাধু চক্র ঢাকার বাইরে চলে যাচ্ছে। সেখান থেকে নকল পণ্য তৈরি করে সারা দেশে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এসব নিম্নমানের পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান লেড, ক্রোমিয়াম ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা দেখেছি, দেশের প্রায় প্রতিটি কসমেটিক পণ্যই নকল ও ক্ষতিকার। এসব নকল ক্ষতিকারক কসমেটিক পণ্য বিপণন এসিড ছুঁড়ে মারার মতোই মারাত্নক অপরাধ।

তিনি আরও বলেন, দেশের সুপারশপগুলো অথেনটিক সোর্স থেকে পণ্য সংগ্রহ করে। যেহেতু তারা বড় ব্যবসা করে, সুনাম রক্ষার্থে নকল পণ্য রাখা তাদের জন্য হুমকিস্বরুপ। যে কারণে সেখানে দামের তারতম্য আছে। সেসব পণ্যকেও শতভাগ নিরাপদ বলাটা এখন সেনসিটিভ।’বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

পুরুষরাও এখন সৌন্দর্য্য চর্চার বাজেট রাখেন: ভোক্তা ডিজি

আপডেট সময় : ০৩:৩৪:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৫ জুন ২০২৪

ছবি: জাতীয় ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক(ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান

 

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট।।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) এ এইচ এম সফিকুজ্জামান এক কর্মশালা অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘সৌন্দর্য্য চর্চায় আমরা সর্বোচ্চ এগিয়েছি।এখন মেয়েদের পাশাপাশি ছেলেরাও প্রচুর পরিমাণে কসমেটিক পণ্য ব্যবহার করছে। ছেলেদেরও এখন সুন্দরর্য্য বর্ধনে অনেক ধরনের পার্লার আছে। আমাদের গার্মেন্টস কর্মীরাও এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে নেই, সৌন্দর্য্য চর্চার জন্য তারাও একটা বাজেট রাখেন। কিন্তু অভিযোগ হচ্ছে  বিউটি পার্লারগুলোও লাগেজ পার্টির কাছ থেকে প্রোডাক্ট নিচ্ছে।শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশে যদি নকল পণ্যে সয়লাব হয়ে যায় তাহলে সেটা মানা সম্ভব।’

মঙ্গলবার (৪ জুন) অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে মিডিয়া ফেলোশিপ কর্মশালা বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

ডিজি এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, বাংলাদেশে নিম্নমানের বিউটি প্রোডাক্টস, স্কিন কেয়ার পণ্য তৈরি হচ্ছে।রাজধানীর অভিজাত এলাকায় অভিযান চালানোর ফলে, অসাধু চক্র ঢাকার বাইরে চলে যাচ্ছে। সেখান থেকে নকল পণ্য তৈরি করে সারা দেশে ছড়িয়ে দিচ্ছে। এসব নিম্নমানের পণ্যে ক্যান্সার সৃষ্টির উপাদান লেড, ক্রোমিয়াম ব্যবহার করা হচ্ছে। আমরা দেখেছি, দেশের প্রায় প্রতিটি কসমেটিক পণ্যই নকল ও ক্ষতিকার। এসব নকল ক্ষতিকারক কসমেটিক পণ্য বিপণন এসিড ছুঁড়ে মারার মতোই মারাত্নক অপরাধ।

তিনি আরও বলেন, দেশের সুপারশপগুলো অথেনটিক সোর্স থেকে পণ্য সংগ্রহ করে। যেহেতু তারা বড় ব্যবসা করে, সুনাম রক্ষার্থে নকল পণ্য রাখা তাদের জন্য হুমকিস্বরুপ। যে কারণে সেখানে দামের তারতম্য আছে। সেসব পণ্যকেও শতভাগ নিরাপদ বলাটা এখন সেনসিটিভ।’বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে।