ঢাকা ১০:৪২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গাইবান্ধার তিন উপজেলায় নির্বাচিত হলেন যারা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৫০:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪ ৪২ বার পড়া হয়েছে

ফেরদৌস আলম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি।।

 

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে গাইবান্ধার তিন উপজেলা (গাইবান্ধা সদর, পলাশবাড়ী ও গোবিন্দগঞ্জ) পরিষদ নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।

গাইবান্ধা সদর: উপজেলায় ৫৪ হাজার ৭৯৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী মো. আমিনুর জামান (রিংকু)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইস্তিকুর রহমান কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৯৪৪ ভোট।

ভোটের দিন (মঙ্গলবার, ২১ মে)  সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। মধ্যরাতে সদর উপজেলা পরিষদে ভোটের ফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র (কনফারেন্স রুম) থেকে বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

বেসরকারিভাবে এ ফলাফলে চশমা প্রতীকে ৩৭ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন রফিকুল ইসলাম মিলন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শরিফুল ইসলাম (সনজু) পেয়েছেন ২৮ হাজার ৩৪২ ভোট।

এদিকে পদ্মফুল প্রতীকে ৯৯ হাজার ৮৭ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মোর্শেদা বেগম।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শিল্পী খাতুন প্রজাপতি প্রতীকে পান ১৫ হাজার ২৯৪ ভোট।

এ উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৫৯৯ জন।চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

পলাশবাড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৯ হাজার ৫৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী মো. তৌহিদুল ইসলাম দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৮ হাজার ৭৪ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফরহাদ হোসেন তালা প্রতীকে ২৪ হাজার ৩০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. রিপন মিয়া ২০ হাজার ৭৮৪ ভোট পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আনোয়ারা বেগম কলস প্রতীকে ২১ হাজার ৯৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী রিক্তা বেগম ফুটবল প্রতীকে ১৭ হাজার ৮৬৭ ভোট পেয়েছেন।

এ উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ২৩ হাজার ২০৯ জন।চেয়ারম্যান পদে ছয়জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. শাকিল আলম বুলবুল। তিনি আনারস প্রতীকে ৯১ হাজার ০৪৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী মো. লতিফ প্রধান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৮২ হাজার ০৪৮ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন এম এ মতিন মোল্লা চশমা প্রতীকে ৬৫ হাজার ৯৬৩ ভোট পেয়ে।নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শরিফুল ইসলাম তাজু মাইক প্রতীকে ৫৭ হাজার ৫৩৭ ভোট পেয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পাপিয়া রায় পাখি সেলাই মেশিন প্রতীকে ৪৫ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উম্মেজান রিংকু প্রজাপতি প্রতীকে ৩৪ হাজার ৫২ ভোট পেয়েছেন।এ উপজেলায় ভোটার ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৮০৫ জন। চেয়ারম্যান পদে দুজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

গাইবান্ধার তিন উপজেলায় নির্বাচিত হলেন যারা

আপডেট সময় : ০৬:৫০:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

ফেরদৌস আলম, গাইবান্ধা প্রতিনিধি।।

 

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপে গাইবান্ধার তিন উপজেলা (গাইবান্ধা সদর, পলাশবাড়ী ও গোবিন্দগঞ্জ) পরিষদ নির্বাচনের বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে।

গাইবান্ধা সদর: উপজেলায় ৫৪ হাজার ৭৯৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দোয়াত কলম প্রতীকের প্রার্থী মো. আমিনুর জামান (রিংকু)। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ইস্তিকুর রহমান কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৯৪৪ ভোট।

ভোটের দিন (মঙ্গলবার, ২১ মে)  সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। মধ্যরাতে সদর উপজেলা পরিষদে ভোটের ফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র (কনফারেন্স রুম) থেকে বেসরকারিভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

বেসরকারিভাবে এ ফলাফলে চশমা প্রতীকে ৩৭ হাজার ৩৭১ ভোট পেয়ে ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন রফিকুল ইসলাম মিলন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শরিফুল ইসলাম (সনজু) পেয়েছেন ২৮ হাজার ৩৪২ ভোট।

এদিকে পদ্মফুল প্রতীকে ৯৯ হাজার ৮৭ ভোট পেয়ে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মোর্শেদা বেগম।তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শিল্পী খাতুন প্রজাপতি প্রতীকে পান ১৫ হাজার ২৯৪ ভোট।

এ উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৫৯৯ জন।চেয়ারম্যান পদে ৭ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

পলাশবাড়ী উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ। তিনি মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৯ হাজার ৫৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী মো. তৌহিদুল ইসলাম দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৮ হাজার ৭৪ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফরহাদ হোসেন তালা প্রতীকে ২৪ হাজার ৩০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. রিপন মিয়া ২০ হাজার ৭৮৪ ভোট পেয়েছেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আনোয়ারা বেগম কলস প্রতীকে ২১ হাজার ৯৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রার্থী রিক্তা বেগম ফুটবল প্রতীকে ১৭ হাজার ৮৬৭ ভোট পেয়েছেন।

এ উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ২৩ হাজার ২০৯ জন।চেয়ারম্যান পদে ছয়জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন মো. শাকিল আলম বুলবুল। তিনি আনারস প্রতীকে ৯১ হাজার ০৪৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী মো. লতিফ প্রধান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৮২ হাজার ০৪৮ ভোট পেয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন এম এ মতিন মোল্লা চশমা প্রতীকে ৬৫ হাজার ৯৬৩ ভোট পেয়ে।নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. শরিফুল ইসলাম তাজু মাইক প্রতীকে ৫৭ হাজার ৫৩৭ ভোট পেয়েছেন। মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পাপিয়া রায় পাখি সেলাই মেশিন প্রতীকে ৪৫ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উম্মেজান রিংকু প্রজাপতি প্রতীকে ৩৪ হাজার ৫২ ভোট পেয়েছেন।এ উপজেলায় ভোটার ৪ লাখ ৪৫ হাজার ৮০৫ জন। চেয়ারম্যান পদে দুজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে পাঁচজন এবং নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।