ঢাকা ০২:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আমিও কৃষি কাজ করছি বিধায় গণভবন এখন খামারবাড়ি: সংসদে প্রধানমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:০৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩ ৮২ বার পড়া হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট।।

দেশের রাষ্ট্র প্রধান বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে আমি দেশবাসীকে বলেছিলাম দেশে এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে, আমার এ অনুরোধ রাখায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী জানান, আমি নিজেও কৃষি কাজ করছি, গণভবন এখন খামারবাড়ি।

রোববার (২৫ জুন) সংসদের বাজেট অধিবেশনের সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের চলমান মেয়াদের এটাই শেষ বাজেট। তবে একেবারে শেষ বাজেট কি না, সেই সিদ্ধান্ত জনগণ ভোটের মাধ্যমেই নেবে।

এ সময় মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় সরকারি চাররিজীবীদের ৫ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়া হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে একটি বাজেট দেওয়াই বড় ব্যাপার। সংকটের মধ্যেও শক্ত হাতে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখা হয়েছে।

বেশি দামে পণ্য আমদানি করতে গিয়ে রিজার্ভে টানাপোড়েন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, আরও ৪/৫ মাস খাদ্য কেনার সক্ষমতা আছে বাংলাদেশের।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আমিও কৃষি কাজ করছি বিধায় গণভবন এখন খামারবাড়ি: সংসদে প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০১:০৬:৪৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

ডেস্ক রিপোর্ট।।

দেশের রাষ্ট্র প্রধান বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে আমি দেশবাসীকে বলেছিলাম দেশে এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে, আমার এ অনুরোধ রাখায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী জানান, আমি নিজেও কৃষি কাজ করছি, গণভবন এখন খামারবাড়ি।

রোববার (২৫ জুন) সংসদের বাজেট অধিবেশনের সাধারণ আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করছেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের চলমান মেয়াদের এটাই শেষ বাজেট। তবে একেবারে শেষ বাজেট কি না, সেই সিদ্ধান্ত জনগণ ভোটের মাধ্যমেই নেবে।

এ সময় মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় সরকারি চাররিজীবীদের ৫ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেওয়া হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের মধ্যে একটি বাজেট দেওয়াই বড় ব্যাপার। সংকটের মধ্যেও শক্ত হাতে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ধরে রাখা হয়েছে।

বেশি দামে পণ্য আমদানি করতে গিয়ে রিজার্ভে টানাপোড়েন হয়ে পড়েছে বলে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, আরও ৪/৫ মাস খাদ্য কেনার সক্ষমতা আছে বাংলাদেশের।