সর্বশেষ:-
চট্টগ্রামে ৮দফা দাবিতে সংখ্যালঘু সনাতনীদের বৃষ্টিতে ভিজে গণজমায়েত
প্রতিনিধির নাম
- আপডেট সময়- ০১:৩৫:৪৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ৩৮ বার পড়া হয়েছে
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।।
সারাদেশে সাম্প্রদায়িক হামলা, দোকানপাট-বাড়িঘর লুটপাট, মঠমন্দির ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ অনতিবিলম্বে বন্ধসহ বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়ার প্রত্যয়ে ৮ দফা দাবি নিয়ে ঢাকার মতো চট্টগ্রামে গণসমাবেশ করেছে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ।
আজ শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টার পর এসব দাবি নিয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে চট্টগ্রাম মোমিন রোড চেরাগি পাহাড় মোড় জামালখানসহ দীর্ঘ এক কিলোমিটার জায়গা জুড়ে প্রচণ্ড বৃষ্টির মাঝেও জমায়েত হয় বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
সংখ্যালঘু নির্যাতন অনতিবিলম্বে বন্ধ ও ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ নিশ্চিতকরণসহ বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের ৮ দফা দাবিগুলো হলো-
চলমান ও সংসদে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ও সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন। হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তরকরণ। সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন। সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক ‘সহকারী শিক্ষক (হিন্দু)’ নিয়োগ ও এইচএসসি পাসসহ উপাধি ডিগ্রিকে স্নাতক মান প্রদান করতে হবে।
এছাড়াও, অর্পিত সম্পত্তি আইন বাতিলসহ বেদখলকৃত সব সম্পত্তি এবং দেবোত্তর সম্পত্তি প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর করতে হবে। প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যালঘুদের জন্য উপাসনালয় ও পৃথক ছাত্রাবাস নির্মাণ এবং শারদীয় দুর্গাপূজায় ৩ (তিন) দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে।
আজ শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৪টার পর এসব দাবি নিয়ে বিভিন্ন শ্লোগান দিয়ে চট্টগ্রাম মোমিন রোড চেরাগি পাহাড় মোড় জামালখানসহ দীর্ঘ এক কিলোমিটার জায়গা জুড়ে প্রচণ্ড বৃষ্টির মাঝেও জমায়েত হয় বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের নেতৃত্বে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষেরা।
সংখ্যালঘু নির্যাতন অনতিবিলম্বে বন্ধ ও ক্ষতিগ্রস্তদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ নিশ্চিতকরণসহ বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের ৮ দফা দাবিগুলো হলো-
চলমান ও সংসদে সংখ্যালঘুদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে পৃথক নির্বাচন ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন, সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল ও সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠন। হিন্দু কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তরকরণ। সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন প্রণয়ন। সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বাধ্যতামূলক ‘সহকারী শিক্ষক (হিন্দু)’ নিয়োগ ও এইচএসসি পাসসহ উপাধি ডিগ্রিকে স্নাতক মান প্রদান করতে হবে।
এছাড়াও, অর্পিত সম্পত্তি আইন বাতিলসহ বেদখলকৃত সব সম্পত্তি এবং দেবোত্তর সম্পত্তি প্রকৃত মালিককে হস্তান্তর করতে হবে। প্রতিটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যালঘুদের জন্য উপাসনালয় ও পৃথক ছাত্রাবাস নির্মাণ এবং শারদীয় দুর্গাপূজায় ৩ (তিন) দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করতে হবে।
নিউজটি শেয়ার করুন
ট্যাগস:-
-
সর্বশেষ সংবাদ
-
জনপ্রিয় সংবাদ