ঢাকা ০৫:৩২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষঃ
ছেলে জয়ের আশ্বাসেই দেশ ছাড়তে রাজি হন শেখ হাসিনা অর্থপাচার মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন বিএনপির ৮ শীর্ষ নেতা মৌলভীবাজারে নবাগত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর হোসেনের যোগদান মৌলভীবাজারে বকেয়া মজুরির দাবিতে চা-শ্রমিকদের মানববন্ধন  না’গঞ্জের পলাতক সাবেক এমপি শামীম ওসমানের দেখা মিললো দিল্লিতে  না’গঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব টিপুর উপর হামলা  রূপগঞ্জে ফের গাজী টায়ার কারখানায় লুটপাট চালিয়ে আগুন দিলো দুর্বৃত্তরা মহাভারতের চিত্রনাট্যের জাদুকরী রূপকার ছিলেন উর্দু কবি রাহী মাসুম রেজা  কুষ্টিয়া সাংস্কৃতিক কর্মীর সমবেত কন্ঠে দশ মিনিটে ৩বার জাতীয় সংগীত সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে মানববন্ধন করায় হামলা মারধরে আহত-১০ জাতীয় শিক্ষক দিবসে ‘গুরু বন্দনা’ সাবেক ভূমিমন্ত্রী পুত্র তমাল অস্ত্র-মাদক সহ র‍্যাবের হাতে গ্রেপ্তার কক্সবাজারে যৌথবাহিনীর অভিযানে বিপুল অস্ত্র-গোলাবারুদ সহ গ্রেপ্তার-৮ নবীজীকে নিয়ে কটূক্তি করা কিশোর সেনাবাহিনীর হেফাজতে: আইএসপিআর পূর্বানুমতি ছাড়া পর্যটকরা সেন্টমার্টিনে যেতে পারবে না..! বেক্সিমকো গ্রুপের সব সম্পত্তি ক্রোক করে রিসিভার নিয়োগে হাইকোর্টের রুল স্বেচ্ছাসেবক দলের আন্তর্জাতিক সম্পাদক শাহীন’র বিশাল সংবর্ধনা ইসলামী যুব আন্দোলন টেকনাফ দক্ষিণ শাখা’র পৌর কমিটি গঠন সাবেক অর্থ ও পরিকল্পনামন্ত্রী সাইফুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত সালমান এফ রহমান মুক্ত হলো আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি

যোগাসনে শিশুদের সুস্থ রেখে পড়াশোনার মনোযোগ বাড়ান 

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৭:২৯:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মে ২০২৪ ৭৫ বার পড়া হয়েছে

শিশুদেরকে সচেতন রাখার দায়িত্ব বড়দের..!

 

 

ঋতম্ভরা বন্দোপাধ্যায়,কলকাতা প্রতিনিধি।।
আমাদের এই বর্তমান যুগে এখন বাচ্চারা খেলাধুলাই ভুলে গেছে যেন! বাইরে বেরোয় না শুধু তারা ঘরে থাকতে চায় আর মোবাইল বা কম্পিউটার নিয়ে বসে যায় । তারা এ ছাড়া কিছুই করতে চায় না । আগে বাচ্চারা কতো রকম খেলাধুলা করতো মন ভালো থাকতো প্রাণবন্ত হতো । কিতকিত, হাডুডু, সাপ সিঁড়ি লুডো, ক্যারাম , লুকোচুরি , এধরনের কতো রকম সুন্দর সুন্দর খেলা ছিলো এতে আরো মনোযোগ বাড়ে পড়াশোনাতে ,স্পুন রেস মুখে নিয়ে তারপর সংখ্যা যোগ বিয়োগ করা । এধরনের খেলাধুলা এখন সব অবলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে যেন । ক্রিকেট , ফুটবল , টেনিস , হকি খেলা এগুলো সব বোধহয় অবলুপ্ত হয়ে যাবে । বাচ্চারা এভাবে এধরনের খেলাধুলা থেকে সরে যাচ্ছে । তাই আমাদের কে দেখাশোনা করে শরীর সচেতন করাতে হবে বাচ্চাদের ।
 এখন তো পড়াশোনার চেয়ে বেশি কম্পিউটার বা মোবাইল নিয়ে ভিডিও গেম খেলাতে আসক্ত। এজন্য বাচ্চাদের কোনও দিনই পড়াশোনা তে মন বসে না । কি যে করা যায় ? বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য বড়রা তো নাজেহাল হয়ে যায়। তবুও বাচ্চাদের মন ভরে না । আমরা হয়রান হয়ে যাই এদের নিয়ে । এখন শুধুই একটাই কথা মনে পড়ছে ইঙ্গলিশে ” All work & no play makes jack a dull boy ” । এখন বাচ্চারা যদি কোনও কাজ বা কোনও খেলাধুলা না করে তাহলে তো আরো তাদের পড়াশোনার প্রতি আকর্ষণ কমে যাবে । তাই সবসময় মনে করছি বাচ্চাদের কিছু টা সময় দিয়ে তাদের কিছু যোগা করানো হোক যাতে তাদের পড়াশোনা তে মন বসে ও স্ট্রেস কমে । স্ট্রেস শরীরের সেন্ট্রাল নার্ভাল সিস্টেম কে দুর্বল করে ও মনের ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করে দেয় ।
  শারীরিক কার্যকলাপ শরীর ভালো রাখে, মন ও ভালো রাখে। গবেষকরা জানান , ” পড়াশোনা , পরীক্ষা , মানসিক চাপ তাদের পড়াশোনা নিয়ে যেন বড়দের মাথা খারাপ হয়ে যায় এসব সামলাতে। পড়াশোনা নিয়েও তো খারাপ হয়ে যাচ্ছে মাথা বাচ্চাদের কারণ তাদের মনোযোগ কিছুতেই লাগছে না । তাই বাচ্চাদের পড়াশোনা থেকে যাতে মনোযোগ বিক্ষিপ্ত না হয় সেই জন্য বাচ্চাদের কাছে আনা হয়েছে কিছু যোগব্যায়াম যেগুলো করলে তাদের মনোযোগ ও বাড়বে। বাচ্চারা পড়াশোনা করে নিয়ে যাতে তাদের চাপ কমে সেই নিয়ে চলে এলাম কিছু যোগাসন। বাচ্চাদের শুধু পড়াশোনা নয় যাতে তাদের পারফরমেন্স লেভেল ভালো হয় আর পরীক্ষাতে উত্তীর্ণ হয় সেই জন্য তাদের কিছু যোগাসন করতে হবে সেটি কিছু সংক্ষেপে তুলে ধরলাম । প্রথমে হলো বজ্রাসন, সূর্য নমস্কার , পদহস্তাসন , পদ্মাসন। কি ভাবে এই আসনগুলি করতে হবে জেনে নিন?
 (১) বজ্রাসন– সামনে পা ছড়িয়ে দিয়ে মাটিতে বসুন । শরীরের দু পাশে হাত রাখুন। এবার প্রথমে ডান পা ও পরে বাঁ পা পেছন দিকে মুড়িয়ে কোমরের নিচে রাখুন। দুই হাঁটুতে দুই হাত রাখুন। এভাবে করে নিয়ে কিছুক্ষণ থেকে স্বাভাবিক করে নিজের জায়গাতে ফিরে আসুন ।
 (২) সূর্য নমস্কার– এটি করতে গেলে দুই পা পাশাপাশি রাখুন নিয়ে তারপর দুই হাতের তালু কে জড়ো করুন নিয়ে তারপর উপরে তুলুন হাত সোজাসুজি করে। তারপর বাঁ পা তুলে ডান পায়ের থাই তে ভর করে দাঁড়ান । এর মধ্যে কয়েকটা আসন রয়েছে যেটাতে ১২ টি ভঙ্গী রয়েছে । এর মধ্যে ছটা ভঙ্গী আছে যেগুলো করলে এক ভাবে করার পর ছটা ভঙ্গী উল্টো ভাবে অর্থাত অ্যান্টিক্লকওয়াইজ ভাবে করতে হবে । আর এভাবে করে এক একটা করে আসন আসবে আরো যেমন প্রাণামাসন। প্রাণামাসন করতে করতে এক এক করে আসন আসবে যেমন হস্তত্তুনাশন, হস্তপদ্মাসন, অশ্বসঞ্চালনা , অধমুখশবাসন, অষ্টাঙ্গমকরাসন এবং ভূজাঙ্গাসন। এগুলো আবার উলটোভাবে করে করলে হবে ।
(৩) পদহস্তাসন– এটাতে নানা ভাবে শরীরের উপকার আছে এটি করলে পায়ের হাড় ও মেরুদন্ড শক্তপোক্ত হয়। দুই পা জোড় করে সোজা হয়ে দাঁড়ান। দুই হাত টান করে সোজা উপর দিকে ছড়িয়ে দিন । এবার কোমর থেকে শরীর ঝুঁকিয়ে হাঁটু না ভেঙে পায়ের পাতা ছুঁতে হবে । দুই হাতের পাতা পুরোপুরিই ভাবে মাটিতে রাখতে হবে আর মাথা হাঁটু স্পর্শ করে থাকতে হবে। তারপর আস্তে করে নিজের জায়গাতে ফিরে আসুন ।
(৪) পদ্মাসন– এটা করলে সব পড়ুয়াদের মন শান্ত হয় আর মনসংযোগ এর ক্ষমতা কে বাড়িয়ে তোলে । মাটিতে বসে ডান পা ভাঁজ করে বাঁ থাইয়ের উপর রাখুন এবং বাঁ পা ভাঁজ করে ডান থাইয়ের উপর রাখুন। পা এমন ভাবে রাখুন, যাতে বাঁ তলপেটে ডান গোড়ালি ছুঁয়ে থাকে এবং ডান তলপেটে বাঁ গোড়ালি ছুঁয়ে থাকে।
 রোজ এই কিছু আসন আছে যেগুলো করলে বাচ্চাদের মনোযোগ বাড়বে পড়াশোনাতে আর মোবাইল বা কম্পিউটার এ ভিডিও গেম খেলা থেকে আসক্তি কমবে । শুধু তাই নয় এই আসন গুলো করলে তাদের আসক্তি বাড়বে এই শরীরের ফিটনেস ওয়ার্কআউট করার জন্য। এতেই বাচ্চারা আসক্ত হবে বেশি এই ফিটনেস এর ওপর তাই এটা সবসময়ই করানো উচিত । এখন তো একটা সাবজেক্ট ও বাড়ানো উচিত স্কুল, কলেজে যোগাসন নিয়ে তবে তাহলেই তাদের পড়াশোনা ও ভালো হবে মনোযোগ বাড়বে আরো আর আগের বিভিন্ন সব খেলাধুলা যা সব ছিল আগে সবকিছুকে ফিরিয়ে আনা হোক। এভাবে খেলাধুলা কে এগিয়ে আনা হোক এটাই বলা হবে বাচ্চাদের কে । যাতে তাদের জীবনের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের রাস্তা মসৃণ হতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

যোগাসনে শিশুদের সুস্থ রেখে পড়াশোনার মনোযোগ বাড়ান 

আপডেট সময় : ০৭:২৯:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ মে ২০২৪

শিশুদেরকে সচেতন রাখার দায়িত্ব বড়দের..!

 

 

ঋতম্ভরা বন্দোপাধ্যায়,কলকাতা প্রতিনিধি।।
আমাদের এই বর্তমান যুগে এখন বাচ্চারা খেলাধুলাই ভুলে গেছে যেন! বাইরে বেরোয় না শুধু তারা ঘরে থাকতে চায় আর মোবাইল বা কম্পিউটার নিয়ে বসে যায় । তারা এ ছাড়া কিছুই করতে চায় না । আগে বাচ্চারা কতো রকম খেলাধুলা করতো মন ভালো থাকতো প্রাণবন্ত হতো । কিতকিত, হাডুডু, সাপ সিঁড়ি লুডো, ক্যারাম , লুকোচুরি , এধরনের কতো রকম সুন্দর সুন্দর খেলা ছিলো এতে আরো মনোযোগ বাড়ে পড়াশোনাতে ,স্পুন রেস মুখে নিয়ে তারপর সংখ্যা যোগ বিয়োগ করা । এধরনের খেলাধুলা এখন সব অবলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে যেন । ক্রিকেট , ফুটবল , টেনিস , হকি খেলা এগুলো সব বোধহয় অবলুপ্ত হয়ে যাবে । বাচ্চারা এভাবে এধরনের খেলাধুলা থেকে সরে যাচ্ছে । তাই আমাদের কে দেখাশোনা করে শরীর সচেতন করাতে হবে বাচ্চাদের ।
 এখন তো পড়াশোনার চেয়ে বেশি কম্পিউটার বা মোবাইল নিয়ে ভিডিও গেম খেলাতে আসক্ত। এজন্য বাচ্চাদের কোনও দিনই পড়াশোনা তে মন বসে না । কি যে করা যায় ? বাচ্চাদের দেখাশোনা করার জন্য বড়রা তো নাজেহাল হয়ে যায়। তবুও বাচ্চাদের মন ভরে না । আমরা হয়রান হয়ে যাই এদের নিয়ে । এখন শুধুই একটাই কথা মনে পড়ছে ইঙ্গলিশে ” All work & no play makes jack a dull boy ” । এখন বাচ্চারা যদি কোনও কাজ বা কোনও খেলাধুলা না করে তাহলে তো আরো তাদের পড়াশোনার প্রতি আকর্ষণ কমে যাবে । তাই সবসময় মনে করছি বাচ্চাদের কিছু টা সময় দিয়ে তাদের কিছু যোগা করানো হোক যাতে তাদের পড়াশোনা তে মন বসে ও স্ট্রেস কমে । স্ট্রেস শরীরের সেন্ট্রাল নার্ভাল সিস্টেম কে দুর্বল করে ও মনের ওপর প্রচন্ড চাপ সৃষ্টি করে দেয় ।
  শারীরিক কার্যকলাপ শরীর ভালো রাখে, মন ও ভালো রাখে। গবেষকরা জানান , ” পড়াশোনা , পরীক্ষা , মানসিক চাপ তাদের পড়াশোনা নিয়ে যেন বড়দের মাথা খারাপ হয়ে যায় এসব সামলাতে। পড়াশোনা নিয়েও তো খারাপ হয়ে যাচ্ছে মাথা বাচ্চাদের কারণ তাদের মনোযোগ কিছুতেই লাগছে না । তাই বাচ্চাদের পড়াশোনা থেকে যাতে মনোযোগ বিক্ষিপ্ত না হয় সেই জন্য বাচ্চাদের কাছে আনা হয়েছে কিছু যোগব্যায়াম যেগুলো করলে তাদের মনোযোগ ও বাড়বে। বাচ্চারা পড়াশোনা করে নিয়ে যাতে তাদের চাপ কমে সেই নিয়ে চলে এলাম কিছু যোগাসন। বাচ্চাদের শুধু পড়াশোনা নয় যাতে তাদের পারফরমেন্স লেভেল ভালো হয় আর পরীক্ষাতে উত্তীর্ণ হয় সেই জন্য তাদের কিছু যোগাসন করতে হবে সেটি কিছু সংক্ষেপে তুলে ধরলাম । প্রথমে হলো বজ্রাসন, সূর্য নমস্কার , পদহস্তাসন , পদ্মাসন। কি ভাবে এই আসনগুলি করতে হবে জেনে নিন?
 (১) বজ্রাসন– সামনে পা ছড়িয়ে দিয়ে মাটিতে বসুন । শরীরের দু পাশে হাত রাখুন। এবার প্রথমে ডান পা ও পরে বাঁ পা পেছন দিকে মুড়িয়ে কোমরের নিচে রাখুন। দুই হাঁটুতে দুই হাত রাখুন। এভাবে করে নিয়ে কিছুক্ষণ থেকে স্বাভাবিক করে নিজের জায়গাতে ফিরে আসুন ।
 (২) সূর্য নমস্কার– এটি করতে গেলে দুই পা পাশাপাশি রাখুন নিয়ে তারপর দুই হাতের তালু কে জড়ো করুন নিয়ে তারপর উপরে তুলুন হাত সোজাসুজি করে। তারপর বাঁ পা তুলে ডান পায়ের থাই তে ভর করে দাঁড়ান । এর মধ্যে কয়েকটা আসন রয়েছে যেটাতে ১২ টি ভঙ্গী রয়েছে । এর মধ্যে ছটা ভঙ্গী আছে যেগুলো করলে এক ভাবে করার পর ছটা ভঙ্গী উল্টো ভাবে অর্থাত অ্যান্টিক্লকওয়াইজ ভাবে করতে হবে । আর এভাবে করে এক একটা করে আসন আসবে আরো যেমন প্রাণামাসন। প্রাণামাসন করতে করতে এক এক করে আসন আসবে যেমন হস্তত্তুনাশন, হস্তপদ্মাসন, অশ্বসঞ্চালনা , অধমুখশবাসন, অষ্টাঙ্গমকরাসন এবং ভূজাঙ্গাসন। এগুলো আবার উলটোভাবে করে করলে হবে ।
(৩) পদহস্তাসন– এটাতে নানা ভাবে শরীরের উপকার আছে এটি করলে পায়ের হাড় ও মেরুদন্ড শক্তপোক্ত হয়। দুই পা জোড় করে সোজা হয়ে দাঁড়ান। দুই হাত টান করে সোজা উপর দিকে ছড়িয়ে দিন । এবার কোমর থেকে শরীর ঝুঁকিয়ে হাঁটু না ভেঙে পায়ের পাতা ছুঁতে হবে । দুই হাতের পাতা পুরোপুরিই ভাবে মাটিতে রাখতে হবে আর মাথা হাঁটু স্পর্শ করে থাকতে হবে। তারপর আস্তে করে নিজের জায়গাতে ফিরে আসুন ।
(৪) পদ্মাসন– এটা করলে সব পড়ুয়াদের মন শান্ত হয় আর মনসংযোগ এর ক্ষমতা কে বাড়িয়ে তোলে । মাটিতে বসে ডান পা ভাঁজ করে বাঁ থাইয়ের উপর রাখুন এবং বাঁ পা ভাঁজ করে ডান থাইয়ের উপর রাখুন। পা এমন ভাবে রাখুন, যাতে বাঁ তলপেটে ডান গোড়ালি ছুঁয়ে থাকে এবং ডান তলপেটে বাঁ গোড়ালি ছুঁয়ে থাকে।
 রোজ এই কিছু আসন আছে যেগুলো করলে বাচ্চাদের মনোযোগ বাড়বে পড়াশোনাতে আর মোবাইল বা কম্পিউটার এ ভিডিও গেম খেলা থেকে আসক্তি কমবে । শুধু তাই নয় এই আসন গুলো করলে তাদের আসক্তি বাড়বে এই শরীরের ফিটনেস ওয়ার্কআউট করার জন্য। এতেই বাচ্চারা আসক্ত হবে বেশি এই ফিটনেস এর ওপর তাই এটা সবসময়ই করানো উচিত । এখন তো একটা সাবজেক্ট ও বাড়ানো উচিত স্কুল, কলেজে যোগাসন নিয়ে তবে তাহলেই তাদের পড়াশোনা ও ভালো হবে মনোযোগ বাড়বে আরো আর আগের বিভিন্ন সব খেলাধুলা যা সব ছিল আগে সবকিছুকে ফিরিয়ে আনা হোক। এভাবে খেলাধুলা কে এগিয়ে আনা হোক এটাই বলা হবে বাচ্চাদের কে । যাতে তাদের জীবনের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের রাস্তা মসৃণ হতে পারে।