ঢাকা ১০:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ফের বাড়ল ডলারের দাম, টাকার মান আগের চেয়ে আরো কমলো

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৩১:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩ ১১২ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

 

বহির্বিশ্ব থেকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ও দেশের রপ্তানি আয়ে আবারও ডলারের দাম বাড়ানো হয়েছে। এতে প্রবাসীরা তাঁদের পাঠানো কষ্টার্জিত প্রতি ডলারের দাম পাবেন ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা ও রপ্তানিকারকরা প্রতি ডলারের পাবেন ১০৭ টাকা করে। এ সিদ্ধান্ত আজ বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে।
গতকাল বুধবার (৩১ মে) ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের সঙ্গে জড়িত ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) নেতারা এই ধরনের একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এর আগে প্রবাসীরা ডলারের দাম পেতেন ১০৮ টাকা হারে এবং রপ্তানিকারকরা পেতো ১০৬ টাকা। ফলে প্রবাস আয়ে ৫০ পয়সা এবং রপ্তানি আয়ে ডলার প্রতি এক টাকা করে বৃদ্ধি পেল। ফলে টাকার মান আগের চেয়ে আরো কমে গেল।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে,  গত বছরের মার্চ মাস থেকে দেশে ডলারের সংকট সহ উর্ধ্বগতি শুরু হয়।

সংকট দূরীকরণে শুরুতে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করত বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ডলার সংকট কমার পরিবর্তে আরো বেড়ে যায়।তখন খোলাবাজারে ১১৫ টাকারও বেশি দামে গ্রাহকদের ডলার কিনতে হয়েছিল। এরপর পরবর্তীতে গত সেপ্টেম্বর মাসে থেকে  বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব থেকে সরে আসে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ফের বাড়ল ডলারের দাম, টাকার মান আগের চেয়ে আরো কমলো

আপডেট সময় : ০৪:৩১:৫৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

 

বহির্বিশ্ব থেকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ও দেশের রপ্তানি আয়ে আবারও ডলারের দাম বাড়ানো হয়েছে। এতে প্রবাসীরা তাঁদের পাঠানো কষ্টার্জিত প্রতি ডলারের দাম পাবেন ১০৮ টাকা ৫০ পয়সা ও রপ্তানিকারকরা প্রতি ডলারের পাবেন ১০৭ টাকা করে। এ সিদ্ধান্ত আজ বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে।
গতকাল বুধবার (৩১ মে) ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) ও বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের সঙ্গে জড়িত ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশনের (বাফেদা) নেতারা এই ধরনের একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

এর আগে প্রবাসীরা ডলারের দাম পেতেন ১০৮ টাকা হারে এবং রপ্তানিকারকরা পেতো ১০৬ টাকা। ফলে প্রবাস আয়ে ৫০ পয়সা এবং রপ্তানি আয়ে ডলার প্রতি এক টাকা করে বৃদ্ধি পেল। ফলে টাকার মান আগের চেয়ে আরো কমে গেল।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে,  গত বছরের মার্চ মাস থেকে দেশে ডলারের সংকট সহ উর্ধ্বগতি শুরু হয়।

সংকট দূরীকরণে শুরুতে ডলারের দাম নিয়ন্ত্রণ করত বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে ডলার সংকট কমার পরিবর্তে আরো বেড়ে যায়।তখন খোলাবাজারে ১১৫ টাকারও বেশি দামে গ্রাহকদের ডলার কিনতে হয়েছিল। এরপর পরবর্তীতে গত সেপ্টেম্বর মাসে থেকে  বাংলাদেশ ব্যাংক ডলারের দাম নির্ধারণের দায়িত্ব থেকে সরে আসে।