বিশেষ প্রতিনিধি, রূপগঞ্জ।।
মো. কামাল খান, সভাপতি-তারাব পর ওলামাদল বাংলাদশ জাতীয়তাবাদী ওলামাদলর কদ্রিয় কমিটির সহ-সভাপতি ও নারায়ণগঞ্জ জলা শাখার সভাপতি মো. সামছুর রহমান খান বনু আজ দুনিয়াতে নেই। তিনি ৩ বছর পূর্বে বাধ্যর্কজনিত ও হৃদক্রিয়া বন্ধ হয় মারা গেছেন। বনু খান ছিলেন ১/১১ এর লড়াকু সৈনিক। তিনি ওই সময় বিএনপির পক্ষ থেকে কঠিন ভুমিকা রেখেছিলেন। বিএনপিতে এমন আদর্শবান নেতা আর কখনো দেখা যাবে কিনা জানিনা। তবে আমার দেখা বনু খান ছিলেন বিএনপির এক নিষ্ঠাবান নেতা। তার মত্যুর পর আজও ঝুলে আছে মামলা।
গত ১/১১ সময়কাল সরকার যখন বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি তারেক রহমান, তৎকালীন বিআরটিসির চেয়ারম্যান এডভোকেট তৈমূর আলম খদকারকে গ্রেপ্তার করে তখন বাংলাদশের রাজনীতি বন্ধ হয়ে যায়। ওই সময় বিএনপির সকল নেতাকর্মী আত্মগাপন চলে যায়। বিএনপির পরিক্ষিত নেতা বনু খান বসে থাকেনি। তিনি তার নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে জীবন বাজী রেখে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে বিএনপির বদি নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন। মানববন্ধন, ঝাড়ু মিছিল, অনশন কর্মসূচি পালন করেছেন। এসব কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে ঘরবাড়ি ছাড়া ছিলেন ওলামাদলের নেতাকর্মীরা।
বেগম খালদা জিয়া, তারেক রহমান, তৈমূর আলম খদকারসহ গ্রেপ্তারকৃত সকল নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবি ছিল বনু খানের। শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রথা বাতিল করেছে। পুনরায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার আইন বহাল করার দাবিতে বনু খান ওলামাদল নেতাকর্মীদের নিয়ে রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে ২০১৩ সালে কাঁচপুর মোড়ে পুলিশের লাঠির আঘাতে বেনু খান মারাত্মক আহত হন। তখন তৈমূর আলম খদকারও সরকারের পেটোয়াবাহিনীর হাতে আহত হন।
গত নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয় নির্বাচন অংশ নপয়ার কারণে এডভোকেট তমূর আলম খদকারকে বিএনপির সকল পদ থেকে বহিস্কার করা হয়। এ সংবাদ পেয়ে বনু খান একাধিকবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সাথে সাক্ষাত করেন। আদেশ প্রত্যাখ্যান করাতে না পেরে বনু খান ব্রেনষ্টোক করে মারা যান। তার মৃত্যুর সংবাদে পুরো জেলা বিএনপি নেতাকর্মীদের জানানা হলও তৈমূর আলমের স্ত্রী ও মেয়ে ব্যারিষ্টার মারিয়াম খন্দকার ব্যতিত আর কউ আসনি। ওই সময় তৈমূর আলমও ছিলেন দেশের বাইরে।
অথচ খালদা জিয়া ও তারেক রহমানের মুক্তির জন্য কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে ২০১৮ সালর ২৯ আগষ্ট গ্রেপ্তার হন নারায়ণগঞ্জ জলা ওলামাদলের সভাপতি বনু খান, রপগঞ্জ থানা ওলামাদল নেতা আলাউদ্দিন, নাদির মোল্লা, আমির হোসেন, রিমন। তাদের নামে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা হয়। যার নং ৭৮/১৮। আজও ওই মামলা চলমান রয়েছে। এ মামলা আর কতো চলবে। হায়রে রাজনীতি।
(Editor & Publisher)
Head office:-Motijheel C/A, Dhaka-1212,
Corporate office:-B.B Road ,Chasara, Narayanganj-1400, Tell-02-47650077,02-2244272 Cell:+88-01885-000124,01885-000126
web:www.samakalinkagoj.com. For news:(Online & Print)
samakalinkagojnews@gmail.com, news.samakalinkagoj@gmail.com
For advertisements:-ads.samakalinkagoj@gmail.com
For publisher & editor:-editorsamakalinkagoj@gmail.com. Cell: +8801754-605090(Editor)
☞Instagram.com/samakalinkagoj ☞ twitter.com/samakalinkagoj
সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক ১৮০,ফকিরাপুল পানির টাংকির গলি,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা অবস্থিত 'জননী প্রিন্টার্স' ছাপাখানা হতে মুদ্রিত, ✪ রেজি ডি/এ নং-৬৭৭৭
© All Rights Reserved ©Daily samakalin kagoj paper authority>(© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©দৈনিক সমকালীন কাগজ পত্রিকা কর্তৃপক্ষ)
Copyright © 2025 Daily Samakalin Kagoj. All rights reserved.