প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ২১, ২০২৪, ৪:১৬ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ অক্টোবর ৮, ২০২৪, ৫:১৪ পি.এম
কয়েক শতকের মধ্যে মানুষসহ সকল সৃষ্টির অবসান ঘটবে
ঋতম্ভরা বন্দ্যোপাধ্যায়,কলকাতা প্রতিনিধি।।
সারা বিশ্ব জুড়ে ব্যাপক হানাহানি,হিংসা চলছে। রাশিয়া ইউক্রেনের মধ্যে ভয়ঙ্কর যুদ্ধ চলছে। অসংখ্য মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে। জনপদ ধ্বংস হচ্ছে।
ইস্রায়েল, প্যালেস্তানীদের মধ্যে চলছে অবিরাম লড়াই। দৈনিক ঘটছে প্রাণহানি। তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধের হাতছানি দেখা যাচ্ছে। বাংলাদেশে অস্থির আবহাওয়া। একটি সরকারকে কৌশলে সরিয়ে দিয়ে আমেরিকা তার কায়েমি স্বার্থ প্রতিষ্ঠা করেছে। একটি স্বাধীন দেশ আবার পরাধীন হয়ে গেছে।নির্বিচারে গনহত্যা চলছে একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে।
কিন্তু কেউ জানেন কি এই হিংসা,যুদ্ধের আস্ফালন কতদিন চলবে? শোষক, শোষিত সকলেই ধ্বংস হতে চলেছে আর কয়েক শতকের মধ্যে। এই ভয়ঙ্কর মৃত্যু কোন ধর্মের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না। ঈশ্বর, আল্লাহ, গড,বুদ্ধ কেউ বাঁচাতে আসবেন না। ঠিক করোনা কালে।
তাই সকল হিংসা বন্ধ করে বাকি প্রজন্মকে শান্তিতে থাকতে দিন।
বিশ্ব উষ্ণায়ন পৃথিবীর ক্ষেত্রে সব সময় ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন আর কয়েক শতকের মধ্যেই পৃথিবীর উষ্ণতা এতটা বৃদ্ধি পাবে যা মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে উঠবে। তারা গবেষণা করে দেখেছেন যে, পৃথিবীর ভয়াবহ উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে ধীরে ধীরে প্রাণীজগৎ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
বিজ্ঞানীরা বারবার সতর্ক করে বলেছেন যে পৃথিবী থেকে যদি গ্রীন হাউস গ্যাসের পরিমাণ যদি না কমে তাহলে এই উষ্ণতা বৃদ্ধির হার কোনও ভাবেই আটকানো যাবে না। তারা একটি জীবাশ্মকে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে খুঁড়ে বের করে নানা রকম গবেষণা করে দেখেছেন যে ডাইনোসরের সময় পৃথিবীর উষ্ণতা কেমন ছিল আর তারপর থেকে কতটা উষ্ণতা বেড়েছে।
তারা গবেষণায় দেখেছেন যে এখনও পর্যন্ত পৃথিবী মোট চার রকম ভাগে আবহাওয়ার পরিবর্তন দেখেছে। তার মধ্যে রয়েছে ‘হট হাউস’, ‘ওয়ার্ম হাউস’ ‘কুল হাউজ’ ও ‘আইস হাউস’।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবী এতদিন ধরে আইস হাউজ স্তরের মধ্যে ছিল, এরপর ধীরে ধীরে গ্রিন হাউসের মাত্রারিক্ত বৃদ্ধির কারণে এটি ওয়ার্ম হাউজ–এ পরিণত হয়েছে। আর এই ভাবে যদি গ্রিন হাউসের বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে যেটা ৩৪ মিলিয়ন বছর আগে শেষ হয়ে গিয়েছিল সেই সময়টাই হয়তো আবার ফিরে আসতে পারে।
গ্রিন হাউসের প্রভাবে পৃথিবীর উষ্ণতা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তা সমানভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে কয়েক শতক অর্থাৎ ২৩০০ সালের মধ্যে পৃথিবীর উষ্ণতা এমন জায়গায় পৌঁছে যাবে, গত পাঁচ কোটি বছর এই পৃথিবী দেখেনি।
তারা আরও জানিয়েছেন যে, এ ক্ষেত্রে বর্তমান আবহাওয়ার থেকে একেবারে বদলে যেতে পারে পরবর্তী কালের আবহাওয়া। সেই সাথে প্রবল উষ্ণতা বৃদ্ধি সবমিলিয়ে মানুষের পক্ষে এমন আবহাওয়াকে মানিয়ে নেওয়া অসম্ভব হয়ে উঠবে।
Editor & Publisher-MSI
Head office:-Motijheel C/A, Dhaka-1212,
Corporate office:-B.B Road ,Chasara, Narayanganj-1400, Tell-02-47650077,02-2244272 Cell:+88-01885-000124,01885-000126
web:www.samakalinkagoj.com. For news:(Online & Print)
samakalinkagojnews@gmail.com, news.samakalinkagoj@gmail.com
For advertisements:-ads.samakalinkagoj@gmail.com
For publisher & editor:-editorsamakalinkagoj@gmail.com. Cell: +8801754-605090(Editor)
☞Instagram.com/samakalinkagoj ☞ twitter.com/samakalinkagoj
সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক ১৮০,ফকিরাপুল পানির টাংকির গলি,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা অবস্থিত 'জননী প্রিন্টার্স' ছাপাখানা হতে মুদ্রিত, ✪ রেজি ডি/এ নং-৬৭৭৭
© All Rights Reserved ©Daily samakalin kagoj paper authority>(© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©দৈনিক সমকালীন কাগজ পত্রিকা কর্তৃপক্ষ)
Copyright © 2024 Samakalin Kagoj. All rights reserved.