অনলাইন ডেস্ক।।
বগুড়ায় হত্যাচেষ্টার অভিযোগে বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ ৪৬ জনের নাম উল্লেখ করে মোট ১৯৬ জনের বিরুদ্ধে হত্যার চেষ্টার মামলা হয়েছে। আসামিদের মধ্যে পুলিশ কর্মকর্তা, তৎকালীন ইউএনও, সাবেক সংসদ সদস্য, তৎকালীন সাবরেজিস্ট্রার, একাত্তর টেলিভিশনের সাবেক সাংবাদিক রয়েছেন। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ১৫০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) বিকেলে বগুড়ার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুকান্ত সাহার আদালতে মামলাটির আবেদন করেন বগুড়ার শিবগঞ্জ উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক সামিউল আলিম। আবেদনটি আমলে নিয়ে বিচারক শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) মামলা হিসেবে রেকর্ড করার আদেশ দেন।
শিবগঞ্জ থানার ওসি আবদুর রউফ বলেন, শুক্রবার (৩০ আগস্ট) সকালে আদালতের আদেশ হাতে পেয়েছি। এখন মামলা রেকর্ড করে আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান শুরু হবে।
বাদীপক্ষের আইনজীবী আবদুল ওহাব জানিয়েছেন, ওই মামলায় আহমেদ আকবর সোবহান ও সায়েম সোবহান ছাড়াও আটজনকে হুকুমের আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা ও বিডিআর বিদ্রোহ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এবং সিআইডির সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি আবদুল কাহার আকন্দ, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য মাহবুব উল আলম (হানিফ), পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি মনিরুল ইসলাম, ডিবির সাবেক প্রধান হারুন-অর-রশিদ, অতিরিক্ত ডিআইজি মিজানুর রহমান এবং একাত্তর টেলিভিশনের সাবেক বার্তা সম্পাদক শাকিল আহম্মেদ।
মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন সাবেক সাবরেজিস্ট্রার শাহ আলম ও তার স্ত্রী (সর্বশেষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ও স্থানীয় বিএনপির সাবেক নেত্রী) বিউটি বেগম, শিবগঞ্জ উপজেলার সাবেক ইউএনও লুৎফর রহমান, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শাহ নেওয়াজ (বিপুল), রাজধানীর পল্লবী থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জিন্নাত আলী মাতব্বর প্রমুখ।
মামলার আরজিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছাড়ার পর ৫ আগস্ট বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে শিবগঞ্জ উপজেলা সদরের নাগর বন্দরে ছাত্র-জনতার মিছিল বের হয়। এ সময় হুকুমদাতা ওই আট আসামির নির্দেশে সাবেক সাবরেজিস্ট্রার শাহ আলম ও তার স্ত্রী বিউটি বেগমের নেতৃত্বে আসামিরা হত্যার উদ্দেশ্যে ছাত্র-জনতার ওপর হামলা করেন। এ সময় তরা ককটেল হামলার পাশাপাশি গুলিবর্ষণ করেন। একপর্যায়ে শাহ নেওয়াজ আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি করলে মুসফিকুর রহমান গুলিবিদ্ধ হন। এ সময় আরও অনেকেই গুলিবিদ্ধ হন। পাশাপাশি অন্য আসামিরাও হামলায় অংশ নেন।
Editor & Publisher-MSI
Head office:-Motijheel C/A, Dhaka-1212,
Corporate office:-B.B Road ,Chasara, Narayanganj-1400, Tell-02-47650077,02-2244272 Cell:+88-01885-000124,01885-000126
web:www.samakalinkagoj.com. For news:(Online & Print)
samakalinkagojnews@gmail.com, news.samakalinkagoj@gmail.com
For advertisements:-ads.samakalinkagoj@gmail.com
For publisher & editor:-editorsamakalinkagoj@gmail.com. Cell: +8801754-605090(Editor)
☞Instagram.com/samakalinkagoj ☞ twitter.com/samakalinkagoj
সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক ১৮০,ফকিরাপুল পানির টাংকির গলি,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা অবস্থিত 'জননী প্রিন্টার্স' ছাপাখানা হতে মুদ্রিত, ✪ রেজি ডি/এ নং-৬৭৭৭
© All Rights Reserved ©Daily samakalin kagoj paper authority>(© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©দৈনিক সমকালীন কাগজ পত্রিকা কর্তৃপক্ষ)
Copyright © 2024 Samakalin Kagoj. All rights reserved.