প্রিন্ট এর তারিখঃ নভেম্বর ২১, ২০২৪, ৬:৫৪ পি.এম || প্রকাশের তারিখঃ জুন ১৫, ২০২৪, ৩:৪৩ এ.এম
ত্বক ছাড়াও স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খাবার শশা
ঋতম্ভরা বন্দোপাধ্যায়,কলকাতা।।
শশা তে বিভিন্ন ধরনের গুনাগুন অফুরন্ত। গুনে ভরে থাকা শশা তে প্রচুর পরিমাণে জল থাকে। ত্বকের জন্য শসার গুরুত্ব ও উপকারিতা অসীম কারন এই সব্জিতে প্রচুর পরিমাণে জল রয়েছে, এটি ত্বককে প্রশমিত এবং হাইড্রেট করতে সক্ষম করে। আমাদের তৈলাক্ত স্কিনে শশার রস বা জল মুখের ব্রণ আর কালো দাগ দূর করাতে সাহায্য করে। রোদে বেরোনোর আগে যদি আপনি শশার রস বা জল লাগান তাহলে রোদ কম লাগবে বাইরে বেরোলে। শশার রসে অনেক গুন আছে। পরিস্কার রাখে ত্বক। শশার রস খেলে শরীর ঠান্ডা রাখে । শশার রস খেলে কোনও রোগ হওয়া থেকে আটকায়। গরমে সুস্থ থাকতে টক দই দিয়ে শশার রায়তা রোজ খাওয়া উচিত। কেউ আবার, দু’বেলা খাবার খাওয়ার পর রায়তা খাওয়ার অভ্যাস করেছেন। রায়তা তৈরি করা সহজ। চট করে বানিয়ে ফেলুন শশা দিয়ে রায়তা। শশার রসে পটাশিয়াম থাকে আর এটা রক্তচাপ কমানো থেকে সাহায্য করে। শশা ফ্ল্যাভোনয়েড–সমৃদ্ধ , যা প্রদাহ হ্রাস করতে সহায়তা করে। শশার বিটা ক্যারোটিন শরীরে ফ্রি র্যাডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
প্রতিদিনের ডায়েটে শশা অবশ্যই রাখতে হবে। কারন শশা আমাদের ওজন কমাতে সাহায্য করে। শশা শরীরের মেটাবলিক রেট বাড়ায়। সকালে খালি পেটে শশা এবং লেবুর রস খুব উপকারি। শশা আমাদের শরীরে অণুঘটকের কাজ করে (catalyst)। শশা নিজে সহজে হজম হয় না কিন্তু অন্য খাবার কে হজম করতে সাহায্য করে। অন্য খাবার কম খেয়ে সারাদিন অতিরিক্ত পরিমাণে শশা খেলে বদহজম, গ্যাসের সমস্যা , পেট ব্যাথা , বমি বমি ভাব ইত্যাদি দেখা দেয়। ওজন কমানোর জন্য এক মাস ধরে যদি শশা খেতে থাকেন তাহলে এতে ও নানা বিপত্তি ঘটতে পারে। পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাব হলে শরীরে দুর্বল হয়ে পড়বে। এতে আপনার আরো কষ্ট হবে সারাদিন কাজ করতে পারবেন না কারণ আপনার শরীর তখন ক্লান্ত হয়ে পড়বে। শশা ত্বকে প্রশমিত এবং হাইড্রেট করতে সক্ষম করে কারণ এটি শক্তিশালী অ্যান্টি- ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট হিসাবে কাজ করে যখন ত্বকের ফোলাভাব কমায়। এই তৈলাক্ত ত্বক কে শশার টোনার সিরাম ছিদ্র সঙ্কুচিত কমাতে সাহায্য করে। শশা তে ভিটামিন K এবং ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড় বানাতে সহজ করে। প্রতিদিন শশা খেলে পাচনতন্ত্র থেকে সুস্থ থাকে এবং খাবার হজম হতে সাহায্য করে কারণ শশার মধ্যে থাকে ভিটামিন এবং ফাইবার।
মজাদার ভাবে রায়তা বানানোর সহজ উপায় জেনে নিন
টক দই ফেটিয়ে তার মধ্যে শশা এবং পেঁয়াজ কুচি দিয়ে, একটু বিটনুন, একটু জিরে গুঁড়ো, মিহি করে কাটা কাঁচালঙ্কা -- এই সব উপকরণ এক সঙ্গে মিশিয়ে নিলেই রায়তা তৈরি। শশার বদলে বোঁদে দিয়ে ও বানানো হয় বোঁদে রায়তা। আবার জল ঝড়ানো টক দই , ফলের টুকরো দিয়ে ও তৈরি হয় ফলের রায়তা যাকে বলে শ্রীখন্দ। এই ফলের রায়তা খেলে তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষা করে শরীর ।
Editor & Publisher-MSI
Head office:-Motijheel C/A, Dhaka-1212,
Corporate office:-B.B Road ,Chasara, Narayanganj-1400, Tell-02-47650077,02-2244272 Cell:+88-01885-000124,01885-000126
web:www.samakalinkagoj.com. For news:(Online & Print)
samakalinkagojnews@gmail.com, news.samakalinkagoj@gmail.com
For advertisements:-ads.samakalinkagoj@gmail.com
For publisher & editor:-editorsamakalinkagoj@gmail.com. Cell: +8801754-605090(Editor)
☞Instagram.com/samakalinkagoj ☞ twitter.com/samakalinkagoj
সম্পাদক ও প্রকাশক কর্তৃক ১৮০,ফকিরাপুল পানির টাংকির গলি,মতিঝিল বা/এ, ঢাকা অবস্থিত 'জননী প্রিন্টার্স' ছাপাখানা হতে মুদ্রিত, ✪ রেজি ডি/এ নং-৬৭৭৭
© All Rights Reserved ©Daily samakalin kagoj paper authority>(© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ©দৈনিক সমকালীন কাগজ পত্রিকা কর্তৃপক্ষ)
Copyright © 2024 Samakalin Kagoj. All rights reserved.